সেই এক রহস্যময় ছাদ
জ্যোৎস্না সেই ছাদ ভেদ করে উঁকি দেয়–
তিনতলার যুবতীকে!
যুবতী রোজ জানলার কাছে এসে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে!
মনে মনে কথা বলে, গুনগুন গান করে,
কল্পনায় সে অনেককিছু দেখে।
ছেড়ে দেয়া চুল বাতাসে ওড়ে…
সে এক অন্যরকম ভালো লাগা।
প্রেম যে এতো অদ্ভুত হতে পারে সে আগে জানতো না!
পূর্ণিমার আলো হোক বা
ঘোর অমাবস্যার অন্ধকার!
কী যেন দেখে সেখানে!
পাশের ফ্ল্যাটের খাঁচায় বন্দী পাখিটি
ছটফট করতে করতে বলে,
ওদিকে আর তাকিও না।
ওখানে কেউ থাকে না তোমার জন্য !
এক পক্ষ পরপর আসে, তোমাকে দেখার জন্য নয়!
তাদের উদ্দেশ্য পূরণের জন্য…
কেন মিছেমিছি দাঁড়িয়ে থাকো! এভাবে দাঁড়ালে একদিন দৃষ্টি হারাবে!
না পাওয়ার ক্ষোভ তোমাকে কুড়ে খাবে।
সময় ব্যয় করো না! যাও, যাও তুমি তোমার কাজে যাও।