কালুরঘাটে নতুন সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে গতকাল চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে আয়োজিত চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের গোল টেবিল বৈঠকে বক্তারা বলেন, পুরোনো কালুরঘাট সেতু দিয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত রেল চলাচলের উদ্বোধন হলেও চট্টগ্রামবাসী থেকে যায় সেতু বিড়ম্বনার শিকারে। কালুরঘাট সেতুর জায়গায় নতুন করে জাতীয় স্বার্থে একটি দ্বিমুখী সড়ক সংযুক্ত রেল–সড়ক সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছে চট্টগ্রামবাসী। চট্টগ্রামবাসীর দুঃখ একটাই, এই কালুরঘাট সেতু। চট্টগ্রামবাসীর এই কষ্ট লাগব হবে কবে নাগাদ? উন্নয়নের ছোঁয়ায় পাল্টে গেলেও বাংলাদেশের রাস্তাঘাট। পরিবর্তন হয়নি এই কালুরঘাট সেতু। দক্ষিণ চট্টগ্রামের তথা কক্সবাজারের ঐতিহাসিক প্রবেশদ্বার কর্ণফুলী নদীর উপর কালুরঘাট নতুন সেতু হচ্ছে না কেন? চট্টগ্রামবাসীর অজানা রয়েগেছে একটি ক্ষুদ্র অংশ বোয়ালখালীবাসী কালুরঘাট সেতু থেকে বঞ্চিত রয়েই গেছে। দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও বোয়ালখালীবাসীর দাবি একটাই–অচিরেই নতুন সরকারের কাছে এ সেতুর বাস্তবায়ন চাই।
চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে ও সংগঠনের মহাসচিব মোহাম্মদ কামাল উদ্দিনের সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন চট্টগ্রাম উন্নয়ন বিশ্লেষক প্রকৌশলী সুভাষ বড়ুয়া, সাবেক এমপি ও চাকসু ভিপি মাজহারুল হক শাহ চৌধুরী, সাংবাদিক জসিম উদ্দিন সবুজ, সাংবাদিক মোঃ মুজাহিদুল ইসলাম, লেখক ও সাংবাদিক মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম, বীরমুক্তিযোদ্ধা দেব প্রসাদ দাস দেবু, সাবেক ছাত্রনেতা সৈয়দ মোহাম্মদ ইসমাইল, উন্নয়ন সংগঠক আবু তাহের চৌধুরী, সংগঠক স.ম.জিয়াউর রহমান, মোঃ আকতার হোসেন নিজামী, তাসলিম হাসান হৃদয়, ইমতিয়াজ শাওন, সিরাজুল ইসলাম, লায়ন মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, প্রকৌশলী মোহাম্মদ এমরান, নারীনেত্রী ফাতেমা ডলি, আয়েশা ছিদ্দিকা, অধ্যাপক এমকেএম নুরুল বশর ভুঁইয়া, মোঃ বেলাল হোসেন, শম্ভুনাথ চক্রর্বতী, পারভীন আকতার, শুভজিৎ বড়ুয়া, বিপ্লব দাশ, মোঃ রুহুল আমিন সালমান, আলমগীর চৌধুরী, কে এম শহীদুল্লাহ, মোঃ গেলাম রসুল মান্নান, লাভলী ডিও, কামাল উদ্দিন খোকন, আসাদুজ্জামান, মোঃ আনিসুল ইসলাম চৌধুরী প্রমুখ।