ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের মুখপাত্র ব্রায়ান শিলার বলেছেন, “আমরা যখন এই ভিসা নীতি ঘোষণা করেছি, তখন থেকেই যুক্তরাষ্ট্র সরকার ঘটনাবলীর ওপর গভীর দৃষ্টি রাখছে। সতর্কতার সঙ্গে তথ্য-প্রমাণ পর্যালোচনার পর আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, ক্ষমতাসীন দলের সদস্য ও রাজনৈতিক বিরোধীদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করেছি।”
শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য জানিয়ে তিনি বলেন, “ভিসা নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসা ব্যক্তিদের নাম প্রকাশ করবে না যুক্তরাষ্ট্র। ভিসা বিধিনিষেধের আওতায় আসা ব্যক্তিদের নাম আমরা প্রকাশ করব না। কেননা যুক্তরাষ্ট্রের আইনে ভিসা রেকর্ড গোপনীয়।”
শুক্রবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এক বিবৃতিতে জানান বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার জন্য দায়ী বা জড়িত থাকা বাংলাদেশী ব্যক্তিদের ওপর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করার পদক্ষেপ নিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর। এই ব্যক্তিদের মধ্যে আইন প্রয়োগকারী, ক্ষমতাসীন দল এবং রাজনৈতিক বিরোধী দলের সদস্যরা রয়েছেন।
আরো পড়ুন
বাংলাদেশীদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ প্রক্রিয়া শুরু