কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলার শরণার্থী শিবিরে ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গার বসবাস। ঘূর্ণিঝড় মোখা আঘাত হানলে টেকনাফের পাশাপাশি রোহিঙ্গা শিবিরের অন্তত সাড়ে ৮ লাখ রোহিঙ্গা ক্ষতিগ্রস্ত হবে আশঙ্কা করেছে সতর্কতা জারি করছে আন্তর্জাতিক রেসকিউ কমিটি (আইআরসি)। এদিকে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত উখিয়ার সমুদ্র সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে পর্যটকদের ভিড় দেখা গেছে। ঘূর্ণিঝড় মোকার প্রভাবে স্বাভাবিকের চেয়ে সাগরে পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে। সমুদ্রের রূপ ও মোকার অবস্থা দেখতে আসা মানুষের মাঝে এ নিয়ে তেমন কোনো উদ্বেগ দেখা যায়নি। তবে স্থানীয় জেলেরা ফিশিং বোটগুলো নিরাপদ স্থানে নোঙর করে রেখেছেন।
আইআরসি এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, সুপার সাইক্লোন ঘূর্ণিঝড় মোখার আঘাতে উখিয়া ও টেকনাফের আশ্রিত রোহিঙ্গারা ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। ১০ লক্ষাধিক আশ্রিত রোহিঙ্গাদের মধ্যে অন্তত সাড়ে ৮ লাখ রোহিঙ্গার আশ্রয়স্থল, চিকিৎসা কেন্দ্র, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও অনান্য জরুরি পরিষেবা ব্যাহত হতে পারে বলে সংস্থাটি জানিয়েছে।