পবিত্র মহররম ও আশুরার গুরুত্ব ও তাৎপর্য নিয়ে আলহাজ হোসনে আরা মনজুর ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনায় ও চসিকের সাবেক মেয়র এম মনজুর আলমের উদ্যোগে নবম দিবসের দ্বিতীয় অধিবেশনে প্রধান মেহমান ছিলেন, বাগদাদ শরীফের সাজ্জাদানশীন আওলাদে গাউসুল আজম জিলানি (রা.) হযরত শাহ ছুফি সৈয়দ আফিফ উদ্দিন, আব্দুল কাদের মনসুর আল হাসানী ওয়াল হোসাইনী জিলানী আল বোগদাদী (ম.জি.)। বিশেষ বক্তা ছিলেন, জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলীয়া মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মুফতি মো. আব্দুল ওয়াজেদ (ম.জি.আ.), জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলীয়া মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ ড. মো. লিয়াকত আলী (ম.জি.আ.)। আলোচক ছিলেন বাগান বাড়ি জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা আবু তাহের, নূরীয়া জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা জিয়াউল হক প্রমুখ। বিশেষ মেহমান ছিলেন, পিএইচপি ফ্যামিলির চেয়ারম্যান সুফি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে হামদ-নাত পরিবেশন করেন আওলাদে রাসুল (দ.) শাইখ মুহাম্মদ আব্দুর রহমান জিলানী আল বোগদাদি, শাহজাদায়ে শাহ সুফি সৈয়দ আফিফ উদ্দিন আল বোগদাদী। সভাপতিত্ব করেন, মোস্তফা হাকিম গ্রুপের পরিচালক নিজামুল আলম রাজু। বিশেষ অতিথি ছিলেন পিএইচপি ফ্যামিলির পরিচালক আলী হোসেন সোহাগ, জহিরুল ইসলাম রিংকু, মোস্তফা হাকিম গ্রুপের পরিচালক মোহাম্মদ সারওয়ার আলম, মোহাম্মদ ফারুক আজম, মোহাম্মদ সাইফুল আলম, মোহাম্মদ সাহিদুল আলম প্রমুখ।
মাহফিলে প্রধান মেহমান শেখ সৈয়দ আফিফ উদ্দিন বলেন, পৃথিবীজুড়ে আজ আহলে বায়তে রাসুলের (দ.) আদর্শের চর্চা চলছে।
মাহফিলে অন্য বক্তারা বলেন, আশুরা তথা কারবালার ঘটনা ইসলামের ইতিহাসে এক অনন্য অধ্যায়। এটি মুসলিম উম্মাহর জন্য চির স্মরণীয়। কারবালার মাহফিলের মাধ্যমে সুন্নিয়ত আরো সুপ্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। এর মাধ্যমে শাণিত হচ্ছে আমাদের ঈমানী চেতনা। আশুরা দিবসে রাসুলের দৌহিত্র কারবালায় অন্যায়, অবিচারের বিরুদ্ধে ন্যায়-নীতি ও সত্যের জন্য লড়াই করে শাহাদাতবরণ করেছিলেন। অন্যায়ের কাছে তিনি মাথা নত করেননি। ইসলাম ও সত্য প্রতিষ্ঠার জন্য নিজের জীবন বিসর্জন দিয়েছেন তিনি। তাঁর এই আত্মত্যাগ মুসলিম জাহানে চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
মাহফিল সঞ্চালনা করেন, জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলীয়া মাদ্রাসার আরবি প্রভাষক মাওলানা সৈয়দ ইউনুছ রজবী। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।











