বাংলাদেশ বুড্ডিস্ট ডক্টরস্ এসোসিয়েশন আয়োজিত স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়ার সংবর্ধনা, বার্ষিক সাধারণ সভা, বৈজ্ঞানিক কর্মশালা, নবীন চিকিৎসক, বিসিএস উত্তীর্ণ ও স্নাতকোত্তর চিকিৎসকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চিটাগং সিনিয়রস্ ক্লাবের মিলনায়তনে গত ১০ জুন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুড্ডিস্ট ডক্টরস্ এসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. প্রভাত চন্দ্র বড়ুয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চমেবি উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. ইসমাইল খান। উদ্বোধক ছিলেন চমেকের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. দেব প্রসাদ বড়ুয়া। প্রয়াত সাবেক মহাসচিব ডা. তরুণ তপন বড়ুয়ার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। সংগঠনের মহাসচিব ডা. ভাগ্যধন বড়ুয়া সংবর্ধিত অতিথির জীবনী পাঠ করেন। সঞ্চালনা করেন সংগঠনের যুগ্ম মহাসচিব ডা. বিদ্যুৎ বড়ুয়া ও ডা. স্নেহাশীষ বড়ুয়া।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভিসি ইসমাইল খান বলেন, অধ্যাপক ডা. কনক কান্তির বড়ুয়ার স্বাধীনতা পুরষ্কার প্রাপ্তি নিঃসন্দেহে আমাদের চিকিৎসক সমাজের জন্য গর্বের ও অণুপ্রেরণার। কিভাবে নিজের কাজের মাধ্যমে দেশকে ভালবেসে, নিজ পেশার প্রতি আনুগত্য রেখে সফলতার অনন্য চূড়ায় আহরোণ করা যায় তার বাস্তব প্রমাণ অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া। উদ্বোধক হিসেবে ডিপি বড়ুয়া অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়ার স্মৃতিচারণ করেন এবং কনক কান্তি বড়ুয়ার কার্যদক্ষতা নবীনদের ধারণ করার জন্য আহ্বান করেন।
এসময় অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া বলেন, স্বাধীনতা পুরষ্কারের মত পুরষ্কারে ভূষিত হব এটি আমার কল্পনায় কখনই ছিলনা। আমি সবসময়ই নিজের দায়িত্ব ও পেশার প্রতি সৎ থাকার চেষ্টা করেছি। অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ডা. প্রীতি বড়ুয়া, অধ্যাপক ডা. চৌধুরী চিরঞ্জীব বড়ুয়া, ডা. কল্যাণ বড়ুয়া, ডা. প্রীতিশ বড়ুয়া, ডা. মনোজ বড়ুয়া, ডা. রূপম তালুকদার বাবলা, ডা. হিমাদ্রী বড়ুয়া প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন। বৈজ্ঞানিক কর্মশালায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডা. উজ্জ্বল বড়ুয়া এবং প্যানেল আলোচক ছিলেন অধ্যাপক ডা. শিউলি চৌধুরী ও অধ্যাপক ডা. চৌধুরী চিরঞ্জীব বড়ুয়া। এতে ৭৫জন নবীন চিকিৎসক, বিসিএস উত্তীর্ণ ও স্নাতকত্তোর চিকিৎসকদের সম্মাননা প্রদান করা হয়। শেষে ডা. সুমিষ্ঠ বড়ুয়ার উপস্থাপনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।










