কি ছু জা না কি ছু অ জা না

প্রবীর বড়ুয়া | বুধবার , ১৫ ডিসেম্বর, ২০২১ at ৯:২৮ পূর্বাহ্ণ

  • ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ছিল বৃহস্পতিবার।
  • ভারত-বাংলাদেশ যৌথ বাহিনী গঠিত হয় ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর যে বাহিনী পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে ৬ ডিসেম্বর।
  • প্রথম শত্রুমুক্ত হয় যশোর জেলা ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর।
  • বাংলাদেশ নৌবাহিনী গঠিত হয়েছিল এমভি পদ্মা ও এমভি পলাশ নামে ২টি জাহাজ নিয়ে।
  • বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর জন্ম হয় ১৯৭১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর।
  • বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন ফরাসি সাহিত্যিক অঁদ্রে মালরো।
  • মুক্তিযুদ্ধের সময় যশোর সীমান্ত ও এর আশপাশের শিবিরগুলোতে বসবাসকারী শরণার্থীদের দুর্দশা প্রত্যক্ষ করে বিখ্যাত মার্কিন কবি এলেন গিন্সবার্গ ইংরেজিতে যে কবিতাটি লিখেছিলেন সেটি হলো ‘সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড’।
  • আরব দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি দেয় ইরাক ১৯৭২ সালের ৮ জুলাই।
  • ১৯৭১ সালে ঢাকার গভর্নর ছিলেন এস এম আহসান।
  • মুক্তিযুদ্ধের সময় শরণার্থীদের জন্য আন্তর্জাতিক সচেতনতা এবং তহবিল ত্রাণ প্রচেষ্টা বাড়াতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক সিটির ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে প্রায় ৪০ হাজার দর্শকের উপস্থিতিতে ১৯৭১ সালের ১ আগস্ট আয়োজন করা হয়েছিল ‘দ্য কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’। এটি ছিল সাবেক বিটল্‌স সঙ্গীতদলের লিড গিটারবাদক জর্জ হ্যারিসন এবং ভারতীয় সেতারবাদক রবিশঙ্কর কর্তৃক সংগঠিত দু’টি বেনিফিট কনসার্ট।
  • মুক্তিযুদ্ধে বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত সর্বকনিষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধা হলেন শহীদুল ইসলাম। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১২ বছর।
  • বীর প্রতীক তারামন বিবি যুদ্ধ করেন ১১নং সেক্টরে (ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল জেলায়)।
  • মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য খেতাবপ্রাপ্ত (বীর বিক্রম) একমাত্র আদিবাসী মুক্তিযোদ্ধা হলেন উক্য চিং।
  • মুক্তিযুদ্ধে প্রথম আত্মসমর্পণকারী পাক সেনা হলো মেজর জেনারেল জামশেদ।
  • মুক্তিযুদ্ধের আত্মসমর্পণের দলিল স্বাক্ষরিত হয় ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে যেখানে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজী (এ এ কে নিয়াজী) আত্মসমর্পণ করে ভারত-বাংলাদেশ যৌথবাহিনীর কমান্ডার জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরার কাছে। আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন বিমান বাহিনীর প্রধান ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার।
  • জেনারেল নিয়াজীর আত্মসমর্পণের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর সংখ্যা ছিল ৯৩ হাজার।
পূর্ববর্তী নিবন্ধবিজয়ের ছড়া
পরবর্তী নিবন্ধবিজয়ের বাংলাদেশ