শারদীয় দুর্গোৎসব চলাকালীন মহানগরের প্রধান পূজামণ্ডপ জেএম সেন হল সহ সারাদেশের বিভিন্ন পূজামণ্ডপে প্রতিমা ভাংচুর, সনাতন সমপ্রদায়ের মঠ-মন্দির, বাড়ি-ঘর, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানে হামলা, লুটপাট, ধর্ষণ এবং হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে গত ২২ অক্টোবর সন্ধ্যায় প্রতীকী মোমবাতি প্রজ্বালন কর্মসূচি পালন করেছে মহানগর পূজা উদ্যাপন পরিষদ। নগরীর আন্দরকিল্লা মোড় হতে রহমতগঞ্জ মোড় পর্যন্ত প্রতীকী মোমবাতি প্রজ্বলন করে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, মহানগর পূজা পরিষদের সভাপতি লায়ন আশীষ কুমার ভট্টাচার্য, সাধারণ সম্পাদক হিল্লোল সেন উজ্জ্বল, সাবেক সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা অরবিন্দ পাল অরুন, অ্যাড. চন্দন কুমার তালুকদার, সহ-সভাপতি অর্পন কান্তি ব্যানার্জী, লায়ন দুলাল চন্দ্র দে, সুমন দেবনাথ, রত্নাকর দাশ টুনু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শ্রীপ্রকাশ দাশ অসিত, সহ-সভাপতি প্রদীপ শীল, বিপ্লব চৌধুরী, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মিথুন মল্লিক, অ্যাড. নিখিল কুমার নাথ, সজল দত্ত, অ্যাড. নটু চৌধুরী, বিপ্লব সেন, সুকান্ত বিকাশ মহাজন, অঞ্জন দত্ত, অ্যাড. টিপু শীল জয়দেব, অ্যাড. তপন কুমার দাশ, রাজীব চৌধুরী মিল্টন, অ্যাড. গৌতম সিং হাজারী, রাধা রানী দেবী, বিপু ঘোষ বিলু, চন্দন পালিত, স্বপন বৈষ্ণব, যীশু তালুকদার, প্রকৌশলী অমিত ধর, স্টালিন দে, সাজু চৌধুরী, রিপন রায় চৌধুরী, অ্যাড. রক্তিম বিশ্বাস, অমিত ঘোষ, মৌসুমী চৌধুরী, সবুজ দাশ, অ্যাড. পার্থ প্রতীম নন্দী, দীপ্ত সিংহ, বিবেক দেব, জয় চৌধুরী, অনিক তালুকদার, অপরেশ দাশ, প্রিয়তোষ বল, রাহুল দত্ত, তমিত রায় পুরোহিত, অর্পন চক্রবর্তী, সুজন দে, রাসেল দত্ত প্রমুখ।
এছাড়াও নগরীর ১৬টি থানার আঞ্চলিক কমিটি ও বিভিন্ন মঠ-মন্দিরেও একই সময়ে মোমবাতি প্রজ্বালন করে সামপ্রদায়িক সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।











