প্রীতিলতার আত্মত্যাগ আমাদের কর্মপ্রেরণার উৎস। এই যদি হয়ে থাকে তাহলে পাহাড়তলী আমবাগান অ্যাংলো-ইউরোপিয়ান ক্লাবটি প্রীতিলতার স্মৃতির জন্য অবমুক্ত করা হলো না কেন? ২০১৪ সাল হতে অ্যাংলো-ইউরোপিয়ান ক্লাবটি প্রীতিলতার স্মৃতির জন্য অবমুক্ত করার জন্য চট্টল ইয়ুথ কয়ারের পক্ষে চট্টগ্রাম রেল কর্তৃপক্ষের কাছে বারবার লিখিত আবেদন জানালেও বিষয়টি আমলে নেয়নি রেল কর্তৃপক্ষ। ২০১৯ সালে প্রীতিলতার স্মরণানুষ্ঠান শেষে চ বি সাবেক প্রয়াত শিক্ষক ড. গাজী সালাহ্ উদ্দিন প্রীতিলতার আত্মাহুতির স্থানটি আমাদেরকে দেখিয়েছিলেন এবং তিনি বলেছিলেন, প্রীতিলতার আত্মাহুতির স্থানে একটি স্মৃতিফলক নির্মাণের উদ্যোগ নিতে। চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র মনজুর আলম প্রীতিলতার ভাস্কর্য স্থাপন করে যুগান্তকারী একটি কাজ করেছিলেন।
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন বেসরকারি জাতীয় কমিটি ও চট্টল ইয়ুথ কয়ারের উদ্যোগে আয়োজিত কলেজিয়েট স্কুলের কয়ার কার্যালয়ে বীরকন্যা প্রীতিলতার স্মরণানুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে লায়ন সুজিত দাশ অপু এসব বক্তব্য রাখেন। সুজিত চৌধুরী মিন্টুর সভাপতিত্বে ও নিহারবরণ ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নারগিছ ফাতেমা, শিউলী আক্তার, হানিফুল ইসলাম চৌধুরী, মিলন সরকার, মোহাম্মদ হোসেন মধু, বিশাল ঘোষ, স্বর্ণালী চৌধুরী, মানসী রায় প্রমুখ। উপস্থিত ছিলেন কয়ার কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব অরুণ চন্দ্র বণিক। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।