অধ্যাপক ফেরদৌস আরা আলীম বলেন, শিশুদের যতোই সচেতন করা হোক, সচেতনভাবেই তারা সচেতন নয়। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার সিদ্ধান্তটা আমি ব্যক্তিগত ভাবে ভালো বলে মনে করছি না। আরও দুয়েক মাস অপেক্ষা করে তারপর সিদ্ধান্ত নেয়া যেত। শোনা যাচ্ছে- আরেকটা বড় ঢেউ আসছে। তখন আবার বন্ধ করে দিতে হবে। একবার খুলে আবার বন্ধ করা এসব প্রয়োজন ছিল না। তিনি বলেন, মহাকালের প্রেক্ষিতে মহামারীর ক্ষতি মেনে নিতেই হবে। এখন একটি শিশুও যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তার দায়ভার কে নেবে? এখন আশায় ভর করে থাকা ছাড়া আরতো কোন উপায় নেই। তবে অনুরোধ থাকে, যদি তেমন কোন পরিস্থিতি চলে আসে, তবে এক মুহূর্তও দেরি না করে যেন ব্যবস্থা নেয়া হয়, তার জন্য এখন থেকে প্রস্তুতি নিতে হবে।