বাংলাদেশ ও বিশ্ব আজ এক অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে। ১৮ এপ্রিল তারিখে বাংলাদেশে ১০২ জন মানুষ এই শক্তির করালগ্রাসে মৃত্যুবরণ করেছে যা এই পর্যন্ত সর্বোচ্চ। এই মুহূর্তে দেশে লকডাউন চললেও তা থ্রি কোয়ার্টার পেন্টের মতো। চাই পূর্ণ লকডাউন যা কোভিড ১৯ বিষয়ক কারিগরি কমিটির অনেকে বলছেন। চিকিৎসকরা বলেই যাচ্ছেন মাস্ক আর শারিরীক দূরত্ব বজায় রাখাই এই রোগের অদৃশ্য অনুজীব এর হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার প্রধান কাজ। ভারতের দিল্লিতে চলছে সপ্তাহব্যাপী কারফিউ। আমাদেরকেও এই মুহূর্তে এই ধরনের কিছু করতে হবে। আর এই সময় পাড়ায় মহল্লায় গরীব-মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্তদের পাশে দাঁড়াতে হবে ওয়ার্ড ভিত্তিক নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ও যারা জনসেবার জন্য নির্বাচন করে হেরে গিয়েছেন তাঁদের। নির্বাচনের সময় কোটি টাকা ব্যয় করেছেন আপনারা এই জনগণের জন্য। যদি তাই হয় এই সংকটকালে আপনারাইতো জনগণের পাশে থাকবেন। এমপিরা দায়িত্ব পালন করবেন যার যার সংসদীয় এলাকায়। তাইলেই তো মাত্র ৭/১৪ দিনের লকডাউন কার্যকর হয়। আর ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা লোকগুলো যার যার ধর্মের লোকের পাশে দাঁড়ালেইতো হয়। এই লাইনে কেউ বলেনা, কেউ যায়না।