নিউজিল্যান্ডে যাওয়ার পর থেকে একেবারেই রুম বন্দী বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটাররা। নিজের বিচানা থেকে শুরু করে বাথরুম পর্যন্ত নিজেদের পরিষ্কার করতে হচ্ছে। রুমের বাইরে খাবার রেখে যাচ্ছে হোটেল কর্মচারিরা। মাক্স পরে ক্রিকেটাররা সে খাবার সংগ্রহ করছে। এরই মধ্যে পাঁচদিন পার হওয়ার পর লন্ড্রি সুবিধা পাচ্ছে ক্রিকেটাররা। এরই মধ্যে দুইবার করোনা টেস্ট হয়ে গেছে। একটি প্রথম দিন আর দ্বিতীয়টি চতুর্থ দিন। ১৪ দিনের মধ্যে আরো দুটি টেস্ট করানো হবে। ইতোমধ্যেই হয়ে যাওয়া দুই টেস্টের রিপোর্ট জানানো না হলেও অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে কোন ক্রিকেটার করোনা পজেটিভ হয়নি। কারন এরই মধ্যে লন্ড্রিতে কাপড় দেওয়ার সুযোগ পেয়েছে।
দলের সাথে থাকা বাংলাদেশ দলের
চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরী জানান করোনা টেস্টে ফলাফল জানানো না হলেও কিছু লক্ষণ বলে দেয়া আছে। যেমন প্রথম টেস্টের পর তৃতীয় দিন থেকে সবাইকে রুমের বাইরে প্রতিদিন আধঘণ্টা করে হাঁটার সুযোগ দেয়া হয়েছে। আর দ্বিতীয় টেস্টের পর গতকাল থেকে আমরা জামা-কাপড় হোটেল লন্ড্রিতে ধোলাই ও ইস্ত্রি করার সুযোগ পাচ্ছে দলের সবাই। নিউজিল্যান্ড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে ষষ্ঠ দিন তৃতীয় করোনা টেস্টের পর সব ঠিক থাকলে সপ্তম দিন ৫ জন করে জিমে যেতে পারবে। আর অষ্টম দিনে ৫ জনের গ্রুপ করে খোলা আকাশে অনুশীলন করার সুযোগ মিলবে।