বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য, ১৯৭৯ সালে দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনে পটিয়া (চট্টগ্রাম-১১) থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য নজরুল ইসলামের ৯ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। পটিয়াস্থ পারিবারিক কবরস্থা জেয়ারতসহ বিভিন্ন এতিমখানায় খাদ্য বিতরণ করার মধ্য দিয়ে তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হবে। বরেণ্য শিক্ষাবিদ মরহুম আবদুর রহমানের জ্যেষ্ঠ সন্তান মরহুম নজরুল ইসলাম ছাত্রজীবনে সর্বভারতীয় মুসলিম ছাত্রলীগের একজন সক্রিয় কর্মী ছিলেন। তিনি তখন থেকেই নিজেকে সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রাখেন। এখন পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেলা বোর্ডের একমাত্র সরাসরি নির্বাচনে ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের মনোনীত প্রার্থী হিসাবে তিনি জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে সদস্য নির্বাচিত হন। ৫০’ দশকের মাঝামাঝি তিনি গড়ে তুলেন দি সোসাইটি অব আর্টস, লিটেরেচার অ্যা্যন্ড ওয়েলফেয়ার, জমিয়াত উল ফালাহ্র প্রতিষ্ঠাতাদের তিনি অন্যতম। পিতার রেখে যাওয়া পথে চলে মুসলিম শিক্ষাকে এগিয়ে নেয়ার প্রচেষ্টায় তিনি সত্তর-আশির দশকে মুসলিম এডুকেশন সোসাইটির নির্বাচিত সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পটিয়ায় দক্ষিণ চট্টগ্রামে মেয়েদের জন্য প্রথম আবদুর রহমান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনা (বর্তমানে জাতীয়করণকৃত), দীর্ঘ সময় ধরে আবদুস সোবহান রাহাত আলী বালক উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন, মোহসেনা প্রাথমিক বিদ্যালয় (বর্তমানে জাতীয়করণকৃত), মোহসেনা মাতৃসদন ও শিশু স্বাস্থ্য কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করে জনহিতকর কর্মে যুক্ত ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।