গত ১২ অক্টোবর দৈনিক আজাদীর ১ম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত ‘চাম্বলে পাহাড় কাটা বন্ধে পরিবেশের অভিযানে বাধা, জব্দ স্কেভেটর অভিযুক্ত চেয়ারম্যানের জিম্মায়’ শীর্ষক সংবাদের বিষয়ে বাঁশখালীর চাম্বল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চৌধুরীর পক্ষে প্রতিবাদ জানিয়েছেন অ্যাডভোকেট এস এম তোফাইল বিন হোছাইন। প্রতিবাদলিপিতে তিনি উল্লেখ করেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান পরিচালনা করা স্থানের পাশে সরকারের আশ্রয়ণ প্রকল্প। এরপাশে চলাচলের রাস্তায় পাহাড় ধস হলে স্থানীদের চলাচলের বিঘ্ন সৃষ্টি হয়। চলাচলের সুবিধার্থে স্থানীয় জনগণ স্কেভেটর ও ডাম্প ট্রাক দিয়ে চলাচলের পথ হতে মাটি সরানোর কাজ করছিল। চেয়ারম্যান মুজিবুল হক পরিবেশ অধিদপ্তরের কোন কর্মকাণ্ডে বাধা প্রদান করেননি। ১৪ লাখ ফুট মাটি কাটার অভিযোগটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেন তিনি।
প্রতিবেদকের বক্তব্য- ১১ অক্টোবর বাঁশখালীর চাম্বলে এনফোর্সমেন্ট কার্যক্রম পরিচালনাকারী পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রাম জেলার সহকারী পরিচালক আফজারুল ইসলামের বক্তব্য উদ্ধৃত করে প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছিল। ৩৫০ ফুট লম্বা, ১০০ ফুট চওড়া এবং ৪০ ফুট উচ্চতার একটি পাহাড় কেটে স্থানীয় আশ্রয়ণ প্রকল্পে কিছু মাটি ব্যবহার করে অন্য মাটিগুলো বিক্রি করে দেয়া, অভিযানে প্রতিবন্ধকতা তৈরির বক্তব্যটি ওই সহকারী পরিচালকের। প্রায় ১৪ লাখ ঘনফুট মাটি কাটার বিষয়টি পরিবেশ অধিদপ্তরের এনফোর্সমেন্ট প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে। প্রতিবেদনটিতে প্রতিবেদকের নিজস্ব কোন মতামত ছিল না।












