ফুটবলারদের মাঠে ফেরানোর প্রয়োজনীয়তা থেকে নেপালের সঙ্গে ম্যাচ আয়োজন করছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। তিনি বলেন, ফুটবল ব্যাক করার ম্যাসেজটা দেয়া দরকার। ফুটবলারদের মাঠে ফেরানো দরকার। গতকাল শুক্রবার ফোর্টিজ গ্রাউন্ড পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এমন কথা জানিয়েছেন বাফুফের চতুর্থবারের মতো নির্বাচিত সভাপতি। কাজী সালাউদ্দিন বলেন, নেপাল ম্যাচ নিয়ে কিছু কথা হচ্ছে। প্লেয়াররা হারতেও পারে। কেননা ৬ মাস থেকে তারা খেলে না। হারলে পাবলিক খারাপ ভাবে দেখবে। কিন্তু আমার পয়েন্ট অব ভিউটা দেখেন, খেললে হার জিত আছে। আর আমি যদি হারার ভয়ে ফুটবলই শুরু না করি তাহলে ফুটবল মাঠে নামবে কীভাবে?’
নেপাল ম্যাচে হার-জিতের থেকে দেশের মাটিতে ফুটবল ফেরানোকে বেশি জোর দেয়ার কথা বলেছেন তিনি। ‘আমরা চিন্তা করেছি এই ম্যাচ দুটি দিয়ে করোনাভাইরাসের মধ্য দিয়ে ফুটবলটাকে মাঠে আনবো। আমি সোজা পথে গেলাম তাতে লাভ কি? আমাদের যুদ্ধ করে যেতে হবে। হারি জিতি কোন ব্যাপার না এতে। কাতার-ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশ খেলেছে।’ করোনা বিরতির পর পুনারায় বেরাইদের ফোর্টিজে ফুটবল একাডেমির কার্যক্রম শুরু করার পরিকল্পনা নিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। এবার অনূর্ধ্ব-১৩ থেকে শুরু করতে চায় ফেডারেশন। আগামী এক মাসের মধ্যে একাডেমির কার্যক্রম শুরু করতে চায় দেশের ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা।
কপিলের হার্টে
সফল অস্ত্রোপচার
হার্টের সমস্যায় অস্ত্রোপচার করাতে হয়েছে কপিল দেবকে। ভারতের কিংবদন্তি অলরাউন্ডার বর্তমানে আগের চেয়ে সুস্থ আছেন। হুট করেই গত বৃহস্পতিবার অসুস্থ অনুভব করার পর দিল্লির ফোর্টিস এস্কোর্ট হার্ট ইন্সটিটিউটে নিয়ে যাওয়া হয় কপিলকে। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষায় তার হার্টে ব্লক ধরা পড়ে। এরপরই করা হয় অস্ত্রোপচার। এক বিবৃতি দিয়ে কপিলের অবস্থার উন্নতির কথা জানায় ফোর্টিস এস্কোর্ট হার্ট ইন্সটিটিউট। ভারতের হয়ে ১৩১ টেস্ট ও ২২৫ ওয়ানডে খেলেছেন কপিল। তার নেতৃত্বে ১৯৮৩ সালে প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা ঘরে তোলে দেশটি। টেস্ট ইতিহাসে ৪০০ উইকেট ও ৫ হাজার রান করা একমাত্র ক্রিকেটার তিনি। ২০১০ সালে আইসিসির হল অফ ফেইমে তাকে যুক্ত করা হয়। ভারতীয় এই কিংবদন্তি ক্রিকেটারের সুস্থতা কামনা করেছেন অনিল কুম্বলে, গৌতম গম্ভীর, সুরেশ রায়নারা।