মহামারী করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের কারণে চট্টগ্রামসহ সারা বিশ্বে সকল ব্যবসায়ীদের হাজার হাজার কোটি টাকা ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনারসহ সকল কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ইদানিংকালে আমরা লক্ষ্য করছি ঈড়ধঃবফ রিঃয তরহ ঠধষঁব চট্টগ্রাম হাউজে ৬০০ ডলার এবং পানগাও আইসিডিতে ৫৬০ ডলার। আবার চধরহঃবফ ঠধৎহরংযবফ (ঈড়ষড়ৎ) চট্টগ্রাম হাউজে ৬৬০ ডলার এবং পানগাও আইসিডিতে ৬২০ ডলার। দুই কাস্টমস হাউজে এ কেমন পার্থক্য ফারাক? আমরা এমনিতেই করোনাকালীন সময়ে সকল ব্যবসায়ীরা অতি কষ্টে দিনাতিপাত করছি। ৪০ ডলার করে প্রতি টনে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজে বেশি করে দিয়ে ব্যবসায়ীরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে প্রতিনিয়ত। অতএব, চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার মহোদয়ের নিকট আকুল আবেদন আপনি বর্তমান সময়ের কথা বিবেচনা করে সকল ব্যবসায়ীদের কল্যাণে ৪০ ডলার ট্যাক্স কমিয়ে নিয়ে প্রতি টনে ঢাকার সাথে চট্টগ্রামের সামঞ্জস্য রেখে জি.পি. সীট ও কালার সীটের মূল্য নির্ধারণ করার আবেদন জানাচ্ছি। ব্যবসায়ী সমাজের কথা বিবেচনা করে কাস্টমস কমিশনার মহোদয় যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করলে ব্যবসায়ীরা বিশাল ক্ষতি থেকে রক্ষা পাবে আমরা আশা করি।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পক্ষে- রহিম উদ্দিন, মোঃ হাসান, আমজাদ হোসেন, জয়নাল আবেদীন, চট্টগ্রাম।