চট্টগ্রাম কাস্টমসে ফেবিক্সসহ ৪৯ লট পণ্যের অনলাইন নিলামে (ই–অকশনে) দরপত্র জমা পড়েছে ৭৯টি। এরমধ্যে ২৭ লটে কোনো দরপত্র জমা পড়েনি। অনলাইনে দরপত্র জমা দেওয়ার সময়সীমা ছিল গত ১ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে গতকাল মঙ্গলবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
চট্টগ্রাম কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, গত ২০২০ সালের ২৭ ও ২৮ অক্টোবর ১৬ লট বিভিন্ন ধরনের পণ্য নিলামে তোলার মাধ্যমে ই–অকশনের যাত্রা শুরু হয়। এরপর ২০২১ সালের ১৯ ও ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয় দফায় ২০ লট পেঁয়াজ নিলামে তোলা হয়। এছাড়া একই বছরের ৩ ও ৪ নভেম্বর কার্নেট ডি প্যাসেজ বা শুল্কমুক্ত সুবিধায় আসা বিলাসবহুল ১১২ লট গাড়ি তোলা হয়। দ্বিতীয় দফায় ১২ ও ১৩ জুন কার্নেট ডি প্যাসেজ বা শুল্কমুক্ত সুবিধায় আসা ১০৮টি গাড়ি পুনরায় নিলামে তুলে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। গত ২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর ৭৮ লট কার্নেট গাড়ি নিলামে তোলা হয়। এছাড়া ২০২৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বর বিভিন্ন ধরনের ২৩ লট পণ্য এবং গত ৩১ ডিসেম্বর ১০৮ লট পণ্য ই–অকশনে তোলা হয়। চলতি বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি বিভিন্ন ধরনের ৭৯ লট পণ্য নিলামে তোলা হয়। ১৬ মে নিলামে তোলা হয় ৯০ লট পণ্য। ২৬ জুন নিলামে তোলা হয় ৬২ লট পণ্য। ১৮ সেপ্টেম্বর তোলা হয় ৪৬ লট পণ্য এবং সর্বশেষ ৫ নভেম্বর তোলা হয়েছে ৪৫ লট পণ্য।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের উপ–কমিশনার সাইদুল ইসলাম জানান, নিলাম আমাদের রুটিন কার্যক্রমের অংশ। সেই ধারাবাহিকতায় আজ (গতকাল) ৪৯ লট পণ্যের নিলাম সম্পন্ন হয়েছে। এখন দরপত্র যাচাই বাছাই করে শর্তপূরণ সাপেক্ষে সর্বোচ্চ দরদাতা বিডারদের অনুকূলে বিক্রয় অনুমোদন জারি করা হবে।











