২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস কোর্সের ওরিয়েন্টেশন

মা ও শিশু হাসপাতাল মেডিকেল কলেজ

| বৃহস্পতিবার , ৬ জুন, ২০২৪ at ৯:১৫ পূর্বাহ্ণ

চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল মেডিকেল কলেজের ২০২৩২০২৪ (১৯তম ব্যাচ) শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস কোর্সের ওরিয়েন্টেশন গতকাল বুধবার অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. অসীম কুমার বড়ুয়া। প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রাক্তন মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এম.. ফয়েজ। বিশেষ অতিথি ছিলেন ট্রাস্টি বোর্ডের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এস.এম. মোরশেদ হোসাইন, ম্যানেজিং ট্রাস্টি ও কলেজ পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মো. রেজাউল করিম আজাদ, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান রানা, ট্রেজারার ড. মোহাম্মদ সানাউল্লাহ, এস. এম. কুতুব উদ্দিন, মো. আহসান উল্লাহ এবং ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য এ. এস. এম. জাফর। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ডা. মো. জাহিদ হোসেন শরীফ, অধ্যাপক ডা. .এস.এম. মোস্তাক আহমেদ, ডা. মো. নূরুল হক, অধ্যাপক ডা. সাহেদা খানম, অধ্যাপক ডা. রোজিনা হক,অধ্যাপক ডা. মো.জালাল উদ্দিন, অধ্যাপক ডাঃ নাহিদ সুলতানা, অধ্যাপক ডা. আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী। অধ্যাপক ডা. অনুপম বড়ুয়া কলেজের ইতিহাস, অবকাঠামো সুযোগ সুবিধা, শিক্ষার্থীদের পেশাগত পরীক্ষার ফলাফল, এবং ২০২৩২০২৪ শিক্ষাবর্ষের এম.বি.বি.এস কোর্সের কারিকুলাম পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে বক্তব্য তুলে ধরেন।

শিক্ষার্থীদের পক্ষে বক্তব্য বক্তব্য রাখেন ওয়ায়িজ উল্লাহ ও উসওয়াত উন হাসনা। অভিভাবকদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন আবু নাসের চৌধুরী ও রতন চক্রবর্তী। সভায় ২০১৬২০১৭ শিক্ষাবর্ষের গ্রাজুয়েটদের মধ্যে থেকে পারফরমেন্স বিবেচনা করে ‘বেস্ট ডাক্তার’ হিসাবে নির্বাচিত ডা. অহনা নাথকে এস এন্ড এফ করিম ট্রাস্টের পক্ষ থেকে গোল্ড মেডেল প্রদান করা হয়।

বক্তারা বলেন, মা ও শিশু হাসপাতাল সেবা খাতে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণের একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। পর্যায়ক্রমে তিলে তিলে গড়ে ওঠা জনহিতকর এই প্রতিষ্ঠান চিকিৎসাসেবা, চিকিৎসা শিক্ষা এবং দক্ষ নার্স তৈরির ক্ষেত্রে এ অঞ্চলের মানুষের আশাআকাঙ্ক্ষার প্রতীক।

প্রভাষক ডা. তাসফিয়া সাবা ও ডা. সানজিদা চৌধুরীর উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানের প্রিক্লিনিক্যাল, প্যারাক্লিনিক্যাল এবং ক্লিনিক্যাল বিভাগ সমূহের অধ্যাপকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধবলির পাড়া সড়কে আলোকায়ন কাজ উদ্বোধনে ভারপ্রাপ্ত মেয়র
পরবর্তী নিবন্ধচুয়েটের অর্থ কমিটির ৬৪তম সভা