১৫ উপজেলার ১১৫০টি এতিমখানায় এক বেলা খাবার বিতরণ

সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারীর (ক.) ৯৭তম খোশরোজ

| শনিবার , ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ at ১০:০১ পূর্বাহ্ণ

বিশ্বঅলি শাহানশাহ্‌ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারীর (.) ৯৭তম মহান ১০ই পৌষ খোশরোজ শরিফ মাইজভাণ্ডার দরবার গাউসিয়া হক মঞ্জিলে পারিবারিক আবহে অনুষ্ঠিত হয়েছে। মাইজভাণ্ডার শরিফ গাউসিয়া হক মনজিলের উদ্যোগে খোশরোজ শরিফের বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার মধ্যে ছিল বা’দে ফজর রওজা শরিফে গিলাফ চড়ানো, খতমে কোরআন, দোয়া ও মিলাদ। বিশেষ কর্মসূচির মধ্যে ছিল চট্টগ্রাম জেলার ১৫টি উপজেলা যথা সন্দ্বীপ, মীরসরাই, সীতাকুণ্ড, ফটিকছড়ি, হাটহাজারি, রাউজান, রাঙ্গুনিয়া, বোয়ালখালী, পটিয়া, কর্ণফুলী, আনোয়ারা, চন্দনাইশ, বাঁশখালী, সাতকানিয়া এবং লোহাগাড়া উপজেলাধীন ১১৫০টি এতিমখানা ও হেফযখানা এবং বিভিন্ন আশ্রমের ৬৫ হাজারেরও অধিক নিবাসীদের মাঝে একবেলা খাবার বিতরণ।

মাইজভাণ্ডারী গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশের দেশবিদেশে অবস্থিত সহস্রাধিক শাখা কমিটির সদস্যরা বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচি, নিজ নিজ এলাকায় এবং খানকায় মিলাদ মাহফিল আয়োজনের মধ্য দিয়ে শাহানশাহ্‌ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (.)-এর ৯৭তম ১০ পৌষ খোশরোজ শরিফ পালন করেছেন। এদিন গাউসিয়া হক মনজিলে আশেকভক্তজায়েরীনের সমাবেশের সুযোগ ছিল না। উল্লেখ্য যে, ১০ই পৌষ খোশরোজ শরিফের দিন গাউসিয়া হক মঞ্জিলের ঐতিহ্য অনুসারে সকল প্রকার হাদিয়া গ্রহণ বন্ধ থাকে।

গত বছরও বিশ্বঅলি শাহানশাহ্‌ হযরত মাওলানা শাহ্‌ সুফি সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (.)-এর ৯৬তম খোশরোজ শরিফ উপলক্ষে চট্টগ্রাম জেলার ১৪টি উপজেলার প্রায় ৯৮৭টি এতিমখানা ও হেফযখানা এবং আশ্রমের ৫৭ হাজার নিবাসীদের মাঝে একবেলা খাবার পরিবেশন করা হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধচট্টগ্রামে ‘গানে গানে প্রতিবাদ’ পদযাত্রা
পরবর্তী নিবন্ধচট্টগ্রাম একাডেমি-ফয়েজ নুরনাহার সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন বিশ্বজিৎ চৌধুরী