দেশের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী, সুরকার ও গীতিকার হায়দার হোসেন। হৃদযন্ত্রের জটিলতা নিয়ে ঢাকার ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। কিছুটা সুস্থবোধ করায় গতকাল বুধবার সকালে তিনি হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন। তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন গায়ক নিজেই। তার কথায়, আগের থেকে এখন অনেকটাই সুস্থ আছি। সকালে হাসপাতাল থেকে মেয়ের বাসায় ফিরেছি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। খবর বাংলানিউজের।
জীবনমুখী গানের এই গায়ক জানান, তার হৃদযন্ত্রে একটি রিং (করোনারি স্টেন্ট) পরানো হয়েছে। ৬০ বছর বয়সী এই গায়ক দীর্ঘদিন ধরেই হৃদযন্ত্রের জটিলতায় ভুগছেন। এর আগেও চারটি রিং পরানো হয়েছে। হৃদরোগ ছাড়াও ডায়াবেটিসে ভুগছেন তিনি। উল্লেখ্য, জীবনমুখী গান গেয়ে শ্রোতামহলে জনপ্রিয়তা পান সংগীতশিল্পী হায়দার হোসেন। তার গানে আলোচনা–সমালোচনা দুটোই থাকে। তার গাওয়া উল্লেখযোগ্য গানগুলোর তালিকায় আছে, আমি ফাইসা গেছি, তিরিশ বছর পরেও আমি স্বাধীনতাটাকে খুঁজছি ইত্যাদি।