একজন সুখী মানুষের বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য–হাসি। মানুষ কথা বলার আগেই হাসতে শেখে। জন্মের সাড়ে তিন বা চার মাসেই মানুষ হাসতে পারে। কিন্তু ব্যস্ততা, মানসিক চাপ, অসুস্থতা এবং জীবনে ঘটে যাওয়া নানা ঘটনা–দুর্ঘটনার প্রভাবে হাসির জন্য দায়ী ‘এনডোরফিন‘ নামক হরমোন কোথায় যেন হারিয়ে যায় এবং আমরাও হাসতে ভুলে যাই। ফলে মানসিক অসুস্থতা আমাদের উপর ভর করে। এই চাপ কাটিয়ে ওঠে মুখে হাসি ফিরানোর জন্য মনে আনন্দ দেয় এমন কিছু করা উচিত, এমন কিছু খাওয়া উচিত, এমন কোথাও যাওয়া উচিত। এমন কিছু মানুষের সাথে মেশা উচিত যাদের উপস্থিতি আমাদের ভালো রাখে, যারা হাসির যোগান দেয়। হাসুন, মনকে প্রফুল্ল রাখুন। হাসি সংক্রামক। অন্যকে হাসান, ভাল রাখুন। হাসি থাকুক সবার মুখে।