হজযাত্রী কল্যাণ পরিষদের এক সভা নগরীর স্টেশন রোডস্থ একটি হোটেলের হল রুমে গত ২২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। পরিষদের সভাপতি আহমদুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন পরিষদের সহ–সভাপতি প্রফেসর ড. একেএম সাইফুদ্দিন।
পরিষদের যুগ্ম মহাসচিব সালেহ আহমেদ সুলেমানের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন অ্যাড. আনোয়ারুল ইসলাম চৌধুরী, আবু মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম, কাজী আরিফুল ইসলাম, ইসমাইল মানিক, মুহাম্মদ নঈম নিমু, শফিউল আলম, অ্যাড. মুহাম্মদ ইলিয়াস, মুহাম্মদ খোরশেদ আলম, শহিদুল কাদের খান, মেহের আলী চৌধুরী, জাহেদ হোসাইন, মুহাম্মদ ইকবাল। সভায় হজ্বযাত্রী কল্যাণ পরিষদের আজীবন সদস্যগণকে সার্টিফিকেট দেয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এতে কারো নাম–ঠিকানা ভুল থাকলে সংশোধনের প্রয়োজন পড়লে পরিষদের সভাপতি অথবা মহাসচিবের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ করা হয়। সভায় আগামী রমজানের পর সুবিধাজনক সময়ে প্রতি বছরের ন্যায় হজ্ব ও ওমরাহ প্রশিক্ষণের আয়োজন করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের হজের কোটা ১ লাখ ২৭ হাজার। কিন্তু এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত রেজিস্ট্রেশন হয়েছে ৭৬ হাজার জনের মত। আরো প্রায় ৫১ হাজার জনের কোটা খালি যাচ্ছে। এতে আন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব হবে সৌদি সরকারের সাথে দেন–দরবার করে সময় বাড়ানো।
বক্তারা বলেন, আন্তর্বর্তীকালীন সরকার পাকিস্তান ইন্দোনেশিয়া তুরস্ক ইরান মিশরসহ প্রভাবশালী কয়েকটি মুসলিম দেশের সহযোগিতা নিয়ে সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের সাথে দেন–দরবার করে সময় বাড়ানো অত্যাবশক। করোনা মহামারীর পর হজের ব্যয় প্রায় দ্বিগুণের মত বেড়ে গেছে। তার উপর হজের প্রায় ৬/৭ মাস আগে প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা প্রদান করে চূড়ান্ত রেজিস্ট্রেশন করা বাংলাদেশী হজ গমন ইচ্ছুকগণের জন্য কষ্টসাধ্য। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।












