হজ্বযাত্রী কল্যাণ পরিষদের এক সভা নগরীর স্টেশন রোডস্থ একটি হোটেলে গত ৪ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। পরিষদের সভাপতি আহমদুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন মহাসচিব অধ্যক্ষ ডা. আবদুল করিম। যুগ্ম–মহাসচিব সালেহ আহমেদ সুলেমানের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন সিভাসুর প্রফেসর ড. এ.কে.এম সাইফুদ্দীন, অধ্যাপক কাজী শাহাদাৎ হোসাইন, আবু মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম, যাহেদুর রহমান যাহেদ, অধ্যক্ষ ডা. মো. নুরুল আমিন, মুহাম্মদ ইদ্রিস, অ্যাড. নুরুল আলম চৌধুরী, কাজী শিহাব উদ্দিন, কাজী আরিফুল ইসলাম, মুহাম্মদ নঈম নিমু, অ্যাড. মুহাম্মদ ছমিউদ্দিন, হুমায়ুন কাদের খান খসরু, মেহের আলী চৌধুরী প্রমুখ। বক্তারা বলেন, আগামী ২০২৫ সালের জুন মাসের হজকে সামনে রেখে নিবন্ধন চলমান। চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। হজের খরচ আরও না কমালে বাংলাদেশের কোটার তিন ভাগের এক ভাগ কোটাও পূর্ণ হবে কিনা সন্দেহ। বক্তারা আগামী হজ নিয়ে হতাশার মাঝেও আলো দেখিয়ে গত ৩০ অক্টোবর ধর্ম উপদেষ্টার হজ প্যাকেজে যে পরিমাণ টাকা কমানো হয়েছে তা অত্যন্ত প্রসংশনীয় বলে মন্তব্য করেন। সৌদি সরকারের সাথে দেন দরবার করে এবং বাংলাদেশ বিমানের সাথে আলোচনার মাধ্যমে উভয়খাতে খরচ আরও কমাতে পারলে বাংলাদেশের হজযাত্রীরা অনেক উপকৃত হবেন। গত হজে প্রায় ৩ ভাগের ১ ভাগ তথা ৪৪ হাজার জনের কোটা খালি গিয়েছিল। আগামী হজের খরচ উপরোক্তভাবে আরও কমাতে না পারলে হজের কোটার ৩ ভাগের ১ ভাগও পূর্ণ হবে কিনা বক্তাগণ সন্দেহ প্রকাশ করেন। যেকোন উপায়ে হজ বিষয়ে ব্যয় কমানোর ক্ষেত্রে প্রচেষ্টা চালানোর জন্য ধর্ম উপদেষ্টার পাশাপাশি প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আর্কষণ করেন হজ্বযাত্রী কল্যাণ পরিষদ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।