স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্মার্ট সিটিজেন তৈরির বিকল্প নেই

চট্টগ্রামে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব

| মঙ্গলবার , ৯ মে, ২০২৩ at ৫:৫২ পূর্বাহ্ণ

সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য পুত্র ও প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের নেতৃত্বে বাংলাদেশ তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা ইতোমধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণসহ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছি। আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে হলে স্মার্ট সিটিজেন তৈরির বিকল্প নেই। গতকাল সোমবার নগরীর লেডিস ক্লাবে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ কর্তৃক বাস্তবায়নকৃত লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের আওতায় ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডিজাইন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ও গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে সনদপত্র, ল্যাপটপ বিতরণ ও চাকুির মেলার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এলডিইপি লট, বিটুএম টেকনোলজিস লিঃ, আইডিয়াটেক লিঃ ও রোমোটিক লিঃএর বাস্তবায়নে জেলা প্রশাসন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। অনুষ্ঠানে লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং প্রকল্পের অধীনে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ১২১ জন ফিল্যান্সারের মাঝে ল্যাপটপ ও সনদপত্র তুলে দেন প্রধান অতিথি। এর পর চাকুির মেলার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিনসহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ। এ প্রকল্পের অধীনে চট্টগ্রাম জেলায় ৭০টি ব্যাচে মোট ১ হাজার ৪’শ জনের প্রশিক্ষণ সমাপ্ত হয়েছে। তন্মধ্যে সর্বোচ্চ উপার্জনকারীদের মাঝে ল্যাপটপ ও অন্যান্যদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করা হয়। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের সভাপতিত্বে ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডিজাইন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ও গ্রাফিঙ ডিজাইন কোর্সের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে সনদপত্র, ল্যাপটপ বিতরণ ও চাকুির মেলার অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের পরিচালক (উপসচিব) মো. হুমায়ুন কবির ও রোমোটিক লিমিটেডের পরিচালক হেলাল আহমেদ রুহেল। বক্তব্য দেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. আবদুল মালেক। অনুভূতি ব্যক্ত করেন ফ্রিল্যান্সার সাবরিনা ইসলাম রাহা ও সুমন কান্তি দাশসহ আরও অনেকে।

অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশ প্রযুক্তি বিশ্বে অর্জন করে নিয়েছে নিজেদের একটি সম্মানজনক স্থান। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের মোকাবেলায় বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাত দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নসহ বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়নে জোর দিয়েছে। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধসাত বছর পর রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারের নিচে
পরবর্তী নিবন্ধবিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়ার ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ