স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে দক্ষ মানব সম্পদ গঠন অপরিহার্য বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম। গত শনিবার সকালে নগরের মুরাদপুরের এনআইটি’র অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ৯ম উদ্ভাবনী প্রতিযোগীতার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গঠনে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এনআইটি) বড় ভূমিকা রাখছে।’
প্রতিযোগিতায় ২৫৮ টি প্রকল্প উপস্থাপন করা হয়। এনআইটি’র চেয়ারম্যান আহসান হাবিবের সভাপতিত্বে এটি অনুষ্ঠিত হয়। উদ্বোধনী পর্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র অপারেশন অফিসার ড. মোখলেসুর রহমান, শিক্ষাবিদ জেসমিন তাসলিমা বানু, চিটাগাং উইমেন চেম্বারের ভাইস প্রেসিডেন্ট লুত্মেলা ফরিদ, বিকেটিটিসি’র অধ্যক্ষ প্রকৌশলী নুরুজ্জামান, নাজিরহাট পৌরসভার মেয়র লায়ন এ কে জাহেদ চৌধুরী প্রমুখ। সমাপনী পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ আনোয়ার পাশা। বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম চেম্বারের সভাপতি ওমর হাজ্জাজ, চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর অধ্যক্ষ ইঞ্জিনিয়ার মো. লুৎফর রহমান, শিক্ষাবিদ মেহরাব মাসুক প্রমুখ।
প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন দলে ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য ও পদার্থবিদ অধ্যাপক ড. এ কে এম মাঈনুল হক মিয়াজী, চট্টগ্রাম কলেজের রসায়ন বিভাগের প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান ও রসায়নবিদ অধ্যাপক ড. নু ক ম আকবর হোসেন, চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ইলেক্ট্রিক্যাল বিভাগের চিফ ইনস্ট্রাক্টর ইঞ্জিনিয়ার সুব্রত দাশ ও কম্পিউটার বিভাগের চিফ ইনস্ট্রাক্টর ইঞ্জিনিয়ার জাবেদ ইকবাল, ইঞ্জিনিয়ার নুরুল আফসার, আনিসুর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আনিসুল ইসলাম অপু। প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া ২৫৮ টি প্রজেক্টের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন করা টিমকে ৫০ হাজার, দ্বিতীয় স্থানকে ৩০ হাজার এবং তৃতীয় স্থান অর্জন কারী টিমকে ২০ হাজার টাকা ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। এছাড়াও ইমার্জিং প্রজেক্ট হিসেবে চতুর্থ থেকে সপ্তম স্থান অর্জনকারীদের ৫ হাজার টাকা করে নগদ অর্থ ও ক্রেস্ট তুলে দেন অতিথিরা। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।