বিজিএমইএ নির্বাচন (২০২৪–২৬) আগামীকাল ৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। ফোরাম প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন যাদের প্যানেল নম্বর ১ থেকে ৩৫। স্মার্ট এবং টেকসই বিজিএমইএ, পোশাকশিল্প বিনির্মাণে গুরুত্ব দেবে। পূর্ণ প্যানেল জয়ী হলে পোশাকখাতের উন্নয়নে সম্পৃক্ত যোগ্য সকলকে নিয়ে কাজ করার অঙ্গীকার করেছেন ফোরামের প্যানেল লিডার ফয়সাল সামাদ। গতকাল বুধবার (৬ মার্চ) সন্ধ্যায় নগরীর পাঁচতারকা হোটেল র্যাডিসন ব্লু–এর মোহনা হলে বিজিএমইএ’র এ লক্ষ্য বাস্তবায়নের রোডম্যাপ নিয়ে তিনি সার্বিক আলোচনা করেন। কেডিএস গ্রুপের চেয়ারম্যান (ফোরাম চট্টগ্রামের সভাপতি) আলহাজ্ব খলিলুর রহমান অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন। পরবর্তীতে ফোরাম বাংলাদেশের সভাপতি এম এ সালামের নেতৃত্বে ফোরামের সকল অগ্রজ নেতাদের উপস্থিতিতে খলিলুর রহমানের হাতে আজীবন সম্মাননা তুলে দেওয়া হয়।
বিজিএমইএ’র প্রাক্তন পরিচালক ও ফোরাম চট্টগ্রামের সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল আজিজ চৌধুরীর সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন বিজিএমইএ’র প্রাক্তন সভাপতি আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ, ড. রুবানা হক, ডিবিএল গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান এম এ রহিম ফিরোজ, প্রাক্তন সহ–সভাপতি এ জেড এম আলমগীর, ফোরাম বাংলাদেশের মহাসচিব আসিফ ইব্রাহিম প্রমুখ।
এর পরপরই একে একে পরিচিত হন ফোরামের সকল প্রার্থী। যেমন– ফোরাম চট্টগ্রামের প্যানেল লিডার কেডিএস গ্রুপের এমডি সেলিম রহমান, পরিচালক প্রার্থী এলার্ট ফ্যাশন লিমিটেডের এমডি সাইফুল্লাহ মনসুর, চৌধুরী গ্রুপের এমডি রফিক চৌধুরী, ক্লিফটন গ্রুপের এমডি এমডিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী, ফ্যাশন অব ওয়েলস্’র এমডি ওদুদ মোহাম্মদ চৌধুরী, কে গার্মেন্টস লিমিটেডের এমডি বিজয় শেখর দাশ, এনআরসি নীট ফ্যাশনের এমডি আরশাদ উর রহমান, প্রগ্রেসিভ এপারেলস ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মোরশেদ কাদের চৌধুরী, দ্য নীড এ্যাপারেলস (প্রা.) লিমিটেডের চেয়ারম্যান রিয়াজ ওয়ায়েজসহ ফোরাম বাংলাদেশের সব প্রার্থী।
নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান রানা, বিজিএমইএ’র প্রাক্তন পরিচালক ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো চেয়ারম্যান খন্দকার বেলায়েত হোসেন ও মোহাম্মদ আতিকের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এতে কোরআন তেলাওয়াত করেন ফোরাম চট্টগ্রামের সহ–সাংগঠনিক সম্পাদক ও সেরন সু এ্যাপারেলস লিমিটেডের এমডি কাজী মো. শফিকুল ইসলাম টিটু।
প্যানেল লিডার ফয়সাল সামাদ বলেন, আমার প্যানেল তৈরি হয়েছে চট্টগ্রাম ও ঢাকার তরুণ ও অভিজ্ঞতদের সমন্বয়ে। প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি আমরা তিনমাস পর পর সদস্যদের মুখোমুখি হব আমাদের জবাবদিহিতার অংশ হিসেবে। পাশাপাশি বিদেশি ক্রেতাদের নিবন্ধন সংস্কৃতি আমরা গড়ে তুলতে চাই। চট্টগ্রামে দিনের পর দিন ক্ষুদ্র এবং মাঝারি শিল্পের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমরা রিচার্স সেল গঠন করে কেস টু কেস ভিত্তিতে সমস্যা চিহ্নিত করব। এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষের সহায়তায় সমাধান করার অঙ্গীকার করব। প্রেস বিজ্ঞপ্তি