আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউনের প্রতিবাদে সীতাকুণ্ড পৌরসভা ও বাড়বকুণ্ডসহ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে বিএনপি, জামায়াত ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। সমাবেশে জুলাই গণহত্যায় শেখ হাসিনার বিচার দাবি করা হয়। এসময়ে তারা আরো বলেন, বিএনপি ও জামায়াতের নেতা–কর্মীকে গুম, খুন ও কারাগারে পাঠিয়েছে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা। অপরদিকে এ লকডাউন সফল করতে বুধবার রাতে উপজেলার বারৈয়াঢালা ও কুমিরা এলাকায় মিছিল ও মহাসড়কের অগ্নিসংযোগ করে শেখ হাসিনার পক্ষে শ্লোগান দেয় আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। সেই ঘটনায় যুবলীগ–ছাত্রলীগের মোট ৭ জন কর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বুধবার রাতেই ২নম্বর বারৈয়াঢালা ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা থেকে তিন জন ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এছাড়া বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে আরো ৩ জনসহ মোট ৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সীতাকুণ্ড মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মজিবুর রহমান। লকডাউনে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ঠেকাতে গতকাল সকাল থেকে পৌরসভাসহ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেয় বিএনপি ও জামায়াতের অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। বারৈয়াঢালা ইউনিয়নের বড়দারোগারহাট, সোনাইছড়ি, বাড়বকুণ্ডসহ বিভিন্নস্থানে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল সেচ্ছাসেবক দল, শ্রমিক দলের নেতাকর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল–সমাবেশ করে। একইভাবে জামায়াত–শিবিরের নেতাকর্মীরাও পৌরসদরে বিক্ষোভ মিছিল করে।










