‘স্বাধীন বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনগণ আর সৈনিকদের সম্মিলিত স্বতঃস্ফূর্ত বিপ্লবের মাধ্যমে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার অনন্য গৌরবদীপ্ত এক মহান দিন ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর। দেশের কঠিনতম ক্রান্তিকালে দেশের আপামর জনগণের অনাবিল ভালোবাসা আর প্রত্যাশার স্বপ্নপুরুষ হয়ে নতুনভাবে আবির্ভূত হয়েছিলেন ৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়ক দেশের সফলতম রাষ্ট্রনায়ক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম।’
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে কালুরঘাট কাপ্তাই রাস্তা মাথা হতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও র্যালি শুরু করে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে চান্দঁগাও মৌলভীবাজার এসে শেষ সংক্ষিপ্ত সমাবেশে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি’র সাবেক সহ-সভাপতি নাজিমুদ্দিন আহমেদ এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষের এমন অনন্য বিজয়গাঁথাকে দেড় যুগ ধরে বন্দি রাখা হয়েছিল ইতিহাসের আবদ্ধ কূপে । কারনদণ দেশের স্বাধীনতা আর সার্বভৌমত্ব রক্ষার এমন অনন্য ইতিহাস যেন কোন ভাবেই নতুন প্রজন্মের সামনে আসতে না পারে। এই বিপ্লব আর সংহতির দিনে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অভিষেকে জন্ম নেওয়া জিয়াউর রহমান এ দেশের মানুষকে হতাশ করেননি। বাকশালের শৃঙ্খলে বন্দী গণতন্ত্র মুক্তি পেয়েছিলো তাঁর হাত ধরেই, মত প্রকাশে স্বাধীন হয়েছিল শৃঙ্খলিত সংবাদ মাধ্যম, অন্তহীন দুর্ভিক্ষের বাংলাদেশ দেখেছিল স্বয়ংসম্পূর্ণতা।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চান্দগাঁও থানা বিএনপির প্রভাবশালী নেতা সালামত আলী, মোহরা বিএনপি’র অভিভাবক মানিক চৌধুরী, সাবেক মোহরা বিএনপি নেতা সেকান্দর সেকু, দানু সওদাগর, ইব্রাহিম, রিদওয়ান, জামাল উদ্দিন, বাদশাহ, জসিম, হায়দার, আজিজ, সাবেক যুবদল নেতা জমির উদ্দিন মানিক, আকতার, নবী, বাবর উদ্দিন জয়নাল, ইলিয়াস, বাবলু, সাবের, ইয়াসিন, ফরহাদ, রোকন উদ্দিন, সুমন স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মাছুম, মনছুর, দোদুল, কাদের, শফি, মহানগর ছাত্রদল সাবেক সহ সভাপতি আনিসুর রহমান ইমন, মোহরা ছাত্রদলের কান্ডারী রবিউল হোসেন চৌধুরী, রিসান, বাপ্পা, সায়মন, রিমন, সুমন, মোরশেদ, হাসান, রাকিব, সালাউদ্দিন, জুবায়ের ও সাকিবসহ প্রমূখ।