আনজুমান–এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনায় গতকাল রোববার পশ্চিম ষোলশহরস্থ আলমগীর খানকাহ্–এ কাদেরিয়া সৈয়্যদিয়া তৈয়্যবিয়ায় খলিফাতুর রাসুল, আমিরুল মু’মিনীন, হযরত সাইয়্যেদুনা আবু বকর সিদ্দিক রাদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু–এর ওফাত বার্ষিকী উপলক্ষে ফাতেহা–এ–আকবর পালিত হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন আনজুমান ট্রাস্টের সেক্রেটারি জেনারেল মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আনজুমান ট্রাস্টের এডিশনাল সেক্রেটারি মোহাম্মদ সামশুদ্দীন, জয়েন্ট সেক্রেটারি মোহাম্মদ সিরাজুল হক, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি এস.এম গিয়াস উদ্দীন (শাকের), প্রেস এন্ড পাবলিকেশন সেক্রেটারি মোহাম্মদ গোলাম মহিউদ্দীন, কেবিনেট মেম্বার মোহাম্মদ হোসেন খোকন, এঙিকিউটিভ মেম্বার শাহাজাদ ইবনে দিদার, মোহাম্মদ নুরুল আমিন, ড. মাওলানা মুহাম্মদ সাইফুল আলম, মাহমুদ নেওয়াজ, তৌহিদুল করিম, আর.ইউ চৌধুরী শাহীন, মুখপাত্র এডভোকেট মোছাহেব উদ্দীন বখতিয়ার, আনজুমান রিসার্চ সেন্টারের মহাপরিচালক মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল মান্নান, জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কামিল মাদ্রাসার অসংখ্য ওলামায়ে কেরাম, শিক্ষক–শিক্ষার্থীবৃন্দ, গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের সর্বস্তরের কর্মী এবং আশেকবৃন্দ।
মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াছের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে তাকরির করেন জামেয়ার প্রধান মুফতি কাজী আবদুল ওয়াজেদ, উপাধ্যক্ষ এটিএম লিয়াকত আলী ও ফকিহ মুফতি আবুল হাসান মুহাম্মদ ওমাইর রজভী।
বক্তাগণ বলেন, হযরত আবু বকর সিদ্দিক রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু–এর মহব্বত অন্তরে লালন এবং তাঁর স্মরণ ও আলোচনা করা উম্মতে মুহাম্মদীর ওপর ওয়াজিব। তিনি নিজের জান–মাল নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চরণে উৎসর্গ করেন। ইসলামের সেবায় তিনি ছিলেন অদ্বিতীয়। তাই তাঁর আলোচনায় নবীজী (দ.) খুশি হন। তাঁর পুরো জীবনটাই আমাদের জন্য শিক্ষণীয়। সকাল ৯টা হতে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে শুরু হওয়া এ অনুষ্ঠানে বা’দ যোহর আখেরি মুনাজাত করেন মুফতি কাজী আবদুল ওয়াজেদ।











