চট্টগ্রাম একাডেমি আয়োজিত সাহিত্য আড্ডায় বক্তারা বলেছেন, লেখালেখির ক্ষেত্রে আড্ডা এবং সাহিত্য সংগঠনের ভূমিকাকে খাটো করে দেখার কোনো অবকাশ নেই। সাহিত্যের আড্ডায় চিন্তার আদান–প্রদান যেমন থাকে, পাশাপাশি লেখকের নতুন লেখাপাঠ, তার বিচার–বিশ্লেষণ লেখকের লেখাকে পরিপুষ্ট করে তোলে। সাংগঠনিক ভিত্তির মধ্য দিয়ে সাহিত্য সম্মিলনও কবি– লেখককে কাছাকাছি নিয়ে আসে।
গত ১১ নভেম্বর একাডেমির ফয়েজ নুরনাহার মিলনায়তনে মহাপরিচালক জাহাঙ্গীর মিঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সাহিত্য আড্ডায় লেখক–সংগঠক মো. ওসমান গনি সুহৃদ সম্মাননা প্রদান করা হয়।
কবি রাশেদ রউফ–এর সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশ নেন একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক প্রাবন্ধিক নেছার আহমদ ও কবি জিন্নাহ চৌধুরী, পরিচালক প্রফেসর রীতা দত্ত, কথাসাহিত্যিক দীপক দত্ত, বিপুল বড়ুয়া, এস এম আবদুল আজিজ, শারুদ নিজাম, জসিম উদ্দিন খান, রেজাউল করিম স্বপন, রিটন কুমার বড়ুয়া, বাসুদেব খাস্তগীর, ফারজানা রহমান শিমু।
অতিথি মো. ওসমান গনি বলেন, সাহিত্য ও সমাজসেবা–ক্ষেত্র আলাদা হলেও একই সূত্রে গাঁথা। সমাজসেবা কেবল অনুদান নয়, এটি সহানুভূতির শিল্প, ঠিক যেমন সাহিত্য মানবমনের শিল্প। একজন কলমে স্বপ্ন আঁকেন, আরেকজন কর্মে সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেন। যখন এই দুই শক্তি একত্রিত হয়, তখন সমাজে শুধু উন্নয়ন নয়, ঘটে এক নতুন জাগরণ।
আড্ডায় ছড়া–কবিতা পাঠ, আবৃত্তি, গান ও কথামালায় অংশ নেন কাসেম আলী রানা, জহির উদ্দীন, গোফরান উদ্দীন টিটু, আয়েশা হক শিমু, কাজী নাজরিন, হৃদয় হাসান বাবু, নিশাত হাসিনা শিরিন, শেখ মঈনুল হক চৌধুরী যোসেফ, মানস পাল চৌধুরী, অধ্যক্ষ ছন্দা চক্রবর্তী, সিমলা চৌধুরী, তানজিনা রাহী. শরণংকর বড়ুয়া, আবুল কালাম বেলাল, আরিফ রায়হান, ইফতেখার মারুফ, প্রদ্যোত কুমার বড়ুয়া, গৌতম কানুনগো, লিপি বড়ুয়া, অধ্যাপক মৃণালিনী চক্রবর্তী, শিমলী দাশ, শুক্কুর চৌধুরী, মো. হোসেন ইব্রাহীম, সাইফুদ্দিন সাকী, সুপর্ণা লিপি বড়ুয়া, মারজিয়া খানম সিদ্দিকা, মলিনা মজুমদার, স্মরণিকা চৌধুরী, এনায়েত হোসেন পলাশ, সুস্মিতা তালুকদার মিতুল, অস্মিতা তালুকদার, রিনিক মুন, মীর আমির খান, বিকাশ বড়ুয়া প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।












