নগরের সানশাইন গ্রামার স্কুল এবং ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার ‘স্কুল স্ট্যান্ডার্ড কারিকুলাম অথরিটি’র ফার্স্ট কারিকুলাম লাইসেন্সিং অ্যাগ্রিমেন্টের স্বীকৃতি প্রদান উপলক্ষে রেডিসন ব্লু চট্টগ্রাম বে ভিউর মোহনা হলে বসেছিল প্রাণের মেলা।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে জমকালো এ আয়োজনে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল এবং প্রশিক্ষণ সেবা খাতের একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল এতে অংশ নেন। অস্ট্রেলিয়া বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চ শিক্ষা, শর্ট কোর্স, বৃত্তি, শিক্ষার্থীদের খণ্ডকালীন চাকরির সুযোগ, পড়াশোনা শেষে ৫ বছর অবস্থান করে দক্ষতা বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের সুযোগ, মেধার মূল্যায়ন, ভিসাসহ নানা সুবিধার কথা উঠে আসে অতিথিদের কথামালায়। খবর বাংলানিউজের।
মূল অনুষ্ঠান শুরুর আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার ভাইস–চ্যান্সেলর প্রফেসর অমিত চাকমা, আইটিডব্লিউএ ইন্ডিয়া গালফের ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড ট্রেড কমিশনার নাশিদ চৌধুরী, এসসিএসএর এঙিকিউটিভ ডিরেক্টর জুনিটা হ্যালি, সানশাইন গ্রামার স্কুলের চেয়ারম্যান সাফিয়া গাজী রহমান, এসসিএসএর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর রোশান পেরেরা প্রমুখ।
এ সময় জানানো হয়, ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার পাঠ্যক্রম অনুযায়ী পড়াশোনা করলে শিক্ষার্থীদের পার্থ শহরের পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটিতে উচ্চশিক্ষার আবেদন সহজ করা হবে। ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার আগ্রহ বাড়ছে এবং গত বছর ভর্তির এ সংখ্যা ছিল রেকর্ড সর্বোচ্চ। ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ায় শিক্ষার্থীদের শীর্ষমানের শিক্ষা, প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান, দারুণ জীবনযাপন এবং প্রচুর কাজের সুযোগ করে দেওয়ায় শিক্ষাগ্রহণের একটি উপযোগী গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। তরুণ প্রজন্মের বিকাশের জন্য শিক্ষা একটি শক্তিশালী হাতিয়ার এবং এ থেকে শুধু কোনো ব্যক্তিই লাভবান হয় না, বরং তাদের সম্প্রদায় ও জাতি উপকৃত হয়। মূল অনুষ্ঠানে সানশাইন গ্রামার স্কুলে শিক্ষার্থীদের মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক পরিবেশনা অতিথিদের মুগ্ধ করে।