নবম পে–স্কেলে সর্বনিম্ন বেতন ৩৫ হাজার টাকা নির্ধারণ ও ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে নতুন এ পে–স্কেলের গেজেট প্রকাশের দাবি জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে ১১–২০ গ্রেড সরকারি চাকরিজীবী ফোরাম চট্টগ্রাম। গতকাল জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন ফোরামের নেতারা। এসময় উপস্থিত ছিলেন ১১ থেকে ২০ গ্রেডসরকারি চাকরিজীবী ফোরামের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি মোহাম্মদ আসাদুর রহমান জুয়েল, সাধারণ সম্পাদক আনারুল আজিম সবুজ, মোহাম্মদ তাওহিদুল ইসলাম, এম এইচ সোহেল। একই সংগঠনের চট্টগ্রাম মহানগরের আহ্বায়ক মাহবুবুল আরেফিন, যুগ্ম আহবায়ক জাফর আহমেদ মজুমদার, সদস্য সচিব মো. নজরুল ইসলাম, সদস্য শরিফ পাটোয়ারী, মোহাম্মদ জাকির হোসেন, বিআরইএল এর কার্যকরী সভাপতি মোহাম্মদ সেলিম পাটোয়ারী প্রমুখ। স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী সকল নাগরিক চাকুরীর ক্ষেত্রে পদবী অনুযায়ী সকল সুযোগ–সুবিধা সমানভাবে ভোগ করার কথা থাকলেও সচিবালয়ের বাহিরের দপ্তর, অধিদপ্তর ও স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের ১১–২০ গ্রেডের কর্মচারিরা সে সুবিধা থেকে বঞ্চিত। শুধুমাত্র সচিবালয়ের কর্মরত কর্মচারিদের পদনাম ১৯৯৫ সালে পরিবর্তনসহ গ্রেড পরিবর্তন করে তাদের সামাজিক মর্যাদা ও অর্থনৈতিক মর্যাদা বৃদ্ধি করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন, হাইকোর্ট এবং রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ে কর্মরত কর্মচারিদের পদবী ও গ্রেড পরিবর্তন করা হয়েছে। সর্বশেষ ২০২২ সালে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে কর্মরত কর্মচারিদের পদবী পরিবর্তন করে তাদেরও সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি করা হয়েছে। অথচ স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরেও স্বাধীন দেশের কর্মচারী হিসেবে সচিবালয়ের ন্যায় সচিবালয়ের বাহিরে অন্যান্য দপ্তর ও অধিদপ্তরের কর্মচারিদের গ্রেডের কোন পরিবর্তন করা হয়নি।











