চসিক মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, সুপ্ত প্রতিভা ও সম্ভাবনাকে শক্তিতে রূপান্তরের মাধ্যম হচ্ছে শিক্ষা। শিক্ষা অতীতে সংস্কৃতির বাহক, বর্তমান সভ্যতার পৃষ্ঠপোষক এবং ভবিষ্যত প্রগতির ধারক। তিনি বলেন, চসিকের শিক্ষা কার্যক্রম একটি ঐতিহাসিক উদ্যোগ। বহুকাল পূর্ব থেকে এ শিক্ষা ব্যবস্থা চলমান ছিল এই উদ্যোগে সর্বত্রে যার নাম উচ্চারিত হয় তিনি হলেন মরহুম নুর আহম্মদ চেয়ারম্যান। পরবর্তীকালে সাবেক মেয়র মরহুম এ.বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী এ শিক্ষা কার্যক্রমকে আরো বেগবান করেন। কালের বিবর্তনে চসিক পরিচালিত স্কুল ও কলেজ সমুহের শিক্ষার মান অনেক স্লান হয়ে গেছে। তিনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমুহের শিক্ষার মান বৃদ্ধি ও ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে পরিচালনা কমিটি ও প্রতিষ্ঠান প্রধানদের প্রতি আহ্বান জানান। গতকাল মঙ্গলবার বাটালি হিলস্থ নগর ভবনের সম্মেলন কক্ষে চসিক পরিচালিত ৯টি স্কুল ও কলেজ পরিচালনা কমিটির সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এসময় উপস্থিতি ছিলেন কাউন্সিলর মোহাম্মদ জাবেদ, শাহেদ ইকবাল বাবু, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা লূৎফন নাহার, শিক্ষা কর্মকর্তা উজালা রানী চাকমা, মুহাম্মদ সাইফুদ্দিন, অধ্যক্ষ জারেকা বেগম, দোস্ত মোহাম্মদ, অধ্যক্ষ লাভলী মজুমদার, অধ্যক্ষ জয়নাব বেগম, প্রধান শিক্ষক মো. আবদুল গফুর, কমলেশ ধর, সিতাংশু বিকাশ ধর, আশরাফুল আলম, মো. নেজামুল হক প্রমুখ। মেয়র আরো বলেন, বর্তমানে চসিক ৯০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে আসছে। এই খাতে চসিকের প্রচুর ভর্তুকি দিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান রেখেছে।
তাই এখন থেকে মেধাবী ও গরীব শিক্ষার্থীদের চসিক পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমুহে বিনা-বেতনে অধ্যয়নের সুযোগ দিলেও তা সার্বজনীন নয়। তিনি এই সংকট কালিন সময়ে স্কুল ও কলেজে বিদ্যুৎ ও কেনা কাটায় সাশ্রয়ী হওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নির্দেশনা দেন। তিনি বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দেখ ভাল শুধু প্রধান শিক্ষক বা অধ্যক্ষদের নয় এ ক্ষেত্রে পরিচালনা পরিষদ ও অভিভাবকদেরও দায়িত্ব রয়েছে। তিনি পরিচালনা কমিটির সকলকে সততা, আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সাথে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মান উন্নয়ন, প্রসার, সুনাম বৃদ্ধির জন্য নিরলসভাবে দায়িত্ব পালন করার আহ্বান জানান। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।












