আনন্দী সংগীত একাডেমির অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেছেন,সংগীত দেশপ্রেমের একটি শক্তিশালী মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। এটি একটি জাতির ইতিহাস, সংগ্রাম, সংস্কৃতি, এবং ঐতিহ্যকে জীবন্ত রাখে এবং মানুষকে তাদের দেশের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা অনুভব করায়। সংগীতের মাধ্যমে দেশপ্রেমের উজ্জীবন ঘটে। সংগীত মানুষকে চিনতে শিখায়। গতকাল শনিবার চট্টগ্রামস্থ থিয়েটার ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে দেশবরণ্য তবলা গুরু পণ্ডিত বিজন কুমার চৌধুরীর ৮৫ তম জন্মবার্ষিকী ও ১০তম মৃত্যুবার্ষিকী স্মরণে সভা ও উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতানুষ্ঠানে বক্তারা একথা বলেন।একাডেমির সভাপতি বিশুতোষ তালুকদারের সভাপতিত্বে এতে উদ্বোধক ছিলেন সংগীত ভবনের অধ্যক্ষ কাবেরী সেনগুপ্ত। প্রধান অতিথি ছিলেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রিয়াজ ওয়ায়েজ। বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্যাংকার আ ন নাসির উদ্দিন, খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তা দোলন দেব। তূর্ণা বড়ুয়ার সঞ্চালনায় এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা সুরজিৎ সেন। বক্তব্য রাখেন জিতু বড়ুয়া ও রাজু দাশগুপ্ত। শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।