বিশ্বাসের শণ ঘর উড়ে গেছে কবে –
চশমা শালিকের ডানায় চড়ে।
যে সবুজ শ্রমিক, নিপুণ হাতে বুনেছিল,
অনঢ় পাথরের তীর্থপীঠ।
এবেলায় উল্লাসে বাজনা বাজে, খচ্চরের দখলে।
পুড়ে গেছে নালন্ধার লাল হৃদ পাথর।
পচে গেছে অজস্র পূর্ণিমার আলো।
যা হাতের রেখার মতো পরিচিত।
হিরন্ময় পংক্তির মাঝে শব্দরা হাঁটে, স্তদ্ধ নিসর্গে।
কাঁদে সাচী, কৌশাম্বী নগরীর মেঘে মেঘে –
তাবৎ পৃথিবীর বুক ছিড়ে।
পোড়া গন্ধে অবলীলায় হৃদ সমুদ্রে–
শতাব্দীর বানর লাটি ঝুলে থাকে।
বিদ্রুপ, অসম্মানের অবরুদ্ধ ভাইরাসে জন্ম নেয়,
মানচিত্রের সরল রেখায় অসীম দীনতা।
এই কৃপণ কালের উপোষী চোখে কেবল শূন্য শূন্যতা।