চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো.তোফায়েল ইসলাম বলেছেন, ‘শুধু চট্টগ্রাম নয়, সারা দেশের প্রতিটি শিশুর সুরক্ষা ও উন্নয়নে সরকার তাঁর প্রতিশ্রুতির বেশি কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। নানাবিধ কার্যক্রমের ফলে বর্তমানে দেশে বাল্য বিয়ের হার কমেছে, মেয়েরা শিক্ষামুখী হয়েছে, সামগ্রিকভাবে শিক্ষার হার বৃদ্ধি পেয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম কমে আসছে। অর্থনৈতিক কারণে সাধারণ শ্রমের সাথে যারা যুক্ত সেই সমস্ত শিশুদের কিভাবে সাধারণ শিক্ষা এবং তারপর কারিগরি শিক্ষায় সম্পৃক্ত করা যায় সে বিষয়েও কাজ করছে সরকার। এক্ষেত্রে স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থাকে সরকার দায়িত্ব দিয়েছেন। সরকারের বিভিন্ন দপ্তর সম্মিলিতভাবেও এই বিষয়ে কাজ করছে। স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে বিশ্ব দরবারে প্রতিষ্ঠার অংশ হিসেবে ডিজিটাল বাংলাদেশে পরিণত হয়েছে। গতকাল সোমবার বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়স্থ কনফারেন্স রুমে আয়োজিত ‘শিশুর প্রতি সহিংসতা (বাল্য বিবাহ ও শিশুশ্রম) বন্ধে করণীয়’ বিষয়ক এক সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর চট্টগ্রামের উপ–পরিচালক মাধবী বড়ুয়া, শ্রম অধিদপ্তর চট্টগ্রামের বিভাগীয় পরিচালক সালাহউদ্দীন মাহমুদ, বিভাগীয় সমাজসেবা অধিদপ্তরের পরিচালক কাজী নাজিমুল ইসলাম, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা মো. মোসলেম উদ্দীন। ওয়ার্ল্ড ভিশন চট্টগ্রাম কর্ণফুলী এরিয়া প্রোগ্রামের সহায়তায় সংলাপের আয়োজন করে অগ্নিবীণা শিশু ফোরাম। ওয়ার্ল্ডভিশনের সিইএসপির সহকারী পায়েল খ্রিস্টিনার সঞ্চালনায় এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ওয়ার্ল্ডভিশনের টেকনিক্যাল কো–অর্ডিনেটর জনি রোজারিও। অগ্নিবীণা শিশু ফোরামের সভাপতি অচ্যুতানন্দের সভাপতিত্বে সংলাপে বাল্য বিবাহ ও শিশুশ্রমের উপর বক্তব্য উপস্থাপন করে অগ্নিবীণা শিশু ফোরামের সহ–সভাপতি তাসলিমা আক্তার ও শিশু এম্বাসেডর ফাতেমা তুজ জোহরা। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।











