শিক্ষার্থীদের বিশ্বমঞ্চের উপযোগী করে নিজেকে গড়ে তোলার এখনই সময়। মেধা ও দক্ষতাকে শাণ দেয় প্রতিযোগিতা। আগামীতে দেশের গণ্ডি পার হয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। মেধাকে কাজে লাগিয়ে দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নেয়াই হওয়া উচিৎ একজন শিক্ষার্থীর লক্ষ্য।
ইডিইউতে দু’দিনব্যাপী ‘ইন্ট্রা-ইউনিভার্সিটি ইঞ্জিনিয়ারিং ডে’ এর সমাপনী দিনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক সামস-উদ দোহা। গতকাল শনিবার ক্যাম্পাসের অ্যাম্ফিথিয়েটারে অনুষ্ঠিত হয় প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান।
ইডিইউর প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান সাঈদ আল নোমান বলেন, ভবিষ্যৎ শিল্প বিপ্লবে যাতে ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা নেতৃত্ব দিতে পারে, তার জন্য আমরা শুরু করছি ইডিইউ ফিউচার ফ্যাক্টরি। চট্টগ্রামের ৩টি স্কুল-কলেজ থেকে ২০টি দল এতে অংশ নিয়েছে। গণিত, কম্পিউটার সায়েন্স ও পপুলার সায়েন্সের উপর ভিত্তি করে আন্তর্জাতিক এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিজয়ী হয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুলের আনুশকা নেওয়ার ও রানার আপ হয়েছেন সাইডার স্কুলের আফিয়া নূর ইবনাত। অন্যান্য প্রতিযোগিতাগুলোর মধ্যে প্রোগ্রামিং কন্টেস্টে জিপ ডেমোনস দল বিজয়ী হয়েছে- পোস্টার/আইডিয়া প্রেজেন্টেশনে বিজয়ী হয়েছেন শুভাশীষ ও জুবায়ের, প্রথম রানার আপ হয়েছেন জান্নাতুল মাওয়া, দ্বিতীয় রানার আপ হয়েছেন নুজহাত তাবাসসুম, ইঞ্জিনিয়ারিং অলিম্পিয়াডে তানজিম মুশফিক আহমেদ বিজয়ী হয়েছেন, সায়েমা আকতার প্রথম রানার আপ, অনির্বাণ পাল দ্বিতীয় রানার আপ, আস্মিতা দাশগুপ্তা তৃতীয় রানার আপ হয়েছেন।
স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অ্যাসোসিয়েট ডিন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন আরডব্লিউ ওয়েলফেয়ার সোসাইটির চেয়ারপার্সন রাজিয়া সুলতানা। অতিথি ছিলেন রেজিস্ট্রার সজল কান্তি বড়ুয়া, স্কুল অব বিজনেসের অ্যাসোসিয়েট ডিন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ রকিবুল কবির, স্কুল অব লিবারেল আর্টসের অ্যাসোসিয়েট ডিন মুহাম্মদ শহিদুল ইসলাম চৌধুরীসহ স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।
