শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণের দাবি

বাকবিশিস’র সংবাদ সম্মেলন

| রবিবার , ৪ মে, ২০২৫ at ৬:৩০ পূর্বাহ্ণ

বিচ্ছিন্নভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সরকারিকরণ না করে পুরো শিক্ষাব্যবস্থার জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ কলেজবিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি (বাকবিশিস)। এছাড়াও ইউনেস্কোর সুপারিশ মোতাবেক শিক্ষা খাতে জিডিপির ৬% বরাদ্দের দাবিসহ মোট এগারো দফা দাবিতে সাংবাদ সম্মেলন করেছে সংগঠনটি। গত ২ মে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগররুনি হলে এই সংবাদ অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যাপক ড. নুর মোহাম্মদ তালুকদার। এগারো দফা দাবির মধ্যে রয়েছে : সরকারি শিক্ষককর্মচারীদের ন্যায় এমপিওভুক্ত শিক্ষককর্মচারীদেরও শতভাগ উৎসবভাতা, বাড়ি ভাড়া ও চিকিৎসাভাতা প্রদান, অন্তর্বর্তী সরকার কর্তৃক ১১টি বিষয়ের উপর গঠিত ১১টি সংস্কার কমিশনের ন্যায় শিক্ষা বিষয়ের উপরও শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন, উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল ও কলেজ এবং উচ্চ মাধ্যমিক কলেজের জ্যেষ্ঠ প্রভাষকের পদ বাতিল করে পূর্বের ন্যায় সহকারী অধ্যাপকের পদ চালু করা, বেসরকারি কলেজে অনার্স ও মাস্টার্সসহ বিভিন্ন পর্যায়ে নিয়োগকৃত শিক্ষকদের এমপিওভুক্তসহ বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষককর্মচারীদের অবিলম্বে এমপিওভুক্ত করা প্রভৃতি। এসময় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন বাকবিশিস’র কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর। সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর ড. আজিজুর রহমান, অধ্যাপক মো. মিজানুর রহমান মজুমদার, অধ্যক্ষ আকমল হোসেন, প্রফেসর ড. খোরশেদ আলম ভূঁইয়া, অধ্যক্ষ আরিফ আহমেদ, অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক মোনাব্বর হোসেন, অধ্যাপক মোহাম্মদ আবদুল জব্বার, অধ্যাপক সৈয়দা শাহিনা পারভিন, অধ্যপক ড. চন্দ্রনাথ পোদ্দার, প্রফেসর ড. শামসুদ্দীন ইলিয়াস, প্রফেসর ড. খোরশেদ আলম ভূঁঞা, অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, উপাধ্যক্ষ দেবপ্রিয় বড়ুয়া, অধ্যাপক মো. সাইফুল ইসলাম, অধ্যাপক অজয় কুমার রায়, অধ্যাপক মো. সাখাওয়াত হোসেন, অধ্যাপক ফারুক আহমদ, অধ্যাপক মোছা. মাহফুজা খাতুন, অধ্যাপক মঞ্জুরুল আহসান মিন্টু, অধ্যাপক মো. শফিকুল ইসলাম লাবলু, অধ্যাপক গোপাল সাহা, অধ্যাপক আবু হেনা মোস্তফা জালাল, অধ্যাপক সাফায়েত হাসান, অধ্যাপক নূরশাদ আলী, অধ্যাপক আবু সালেহ সিদ্দিক, অধ্যাপক দেবনাথ সূত্রধর প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধঅসহায় মেয়ের বিয়ের দায়িত্ব নিলো প্রয়াস
পরবর্তী নিবন্ধশ্রমিকরাই অর্থনীতির প্রাণ