গাউছুলআজম মাইজভাণ্ডারী (ক.) মনোনীত মোন্তাজেম, জিম্মাদার ও সাজ্জাদানশীন শাহসুফি ডা. সৈয়দ দিদারুল হক মাইজভাণ্ডারীর (রহ.)-এর পবিত্র চাহরম শরীফ গত ২৬ জুলাই মাইজভাণ্ডার দরবারের গাউছিয়া আহমদিয়া মঞ্জিলে যথাযথ মর্যাদায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাদে জোহর থেকে খতমে কোরআন, খতমে গাউছিয়া আলীয়া শরীফ, বাদে আছর ফলার ফাতেহা, মিলাদ, কিয়াম ও মোনাজাত ‘বাগ–এ–হোসাইনী’ পারিবারিক কবরগাহে অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন– গাউছিয়া আহমদিয়া মঞ্জিলের সৈয়দ আহমদ হোসেন শাহরিয়ার মাইজভাণ্ডারী, সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন সোহেল মাইজভাণ্ডারী, সৈয়দ হোসেইন রাইফ নুরুল ইসলাম (রুবাব) মাইজভাণ্ডারী, সৈয়দ আহমদ নাভিদ হাসান মাইজভাণ্ডারী, ডা. সৈয়দ হোসেইন সাইফ নিহাদুল ইসলাম মাইজভাণ্ডারী, সৈয়দ আবরার হাসনাইন মাইজভাণ্ডারী। আরো উপস্থিত ছিলেন– আওলাদে পাকগণের মধ্যে সৈয়দ ফরিদুল আবছার আমিরী, সৈয়দ কানুন বিল্লাহ সুলতানপুরী, সৈয়দ শহীদুল্লাহ ফারুকী, সৈয়দ সাইফুল্লাহ ফারুকী, সৈয়দ নঈমুল কুদ্দুস আকবরী, সৈয়দ মোহাম্মদ হোসাইন ফরহাদাবাদী, সৈয়দ মামুনুর রশীদ আমিরী, সৈয়দ সাইফুল্লাহ সুলতানপুরী, সৈয়দ মোতাসিম বিল্লাহ সম্পদ সুলতানপুরী, সৈয়দ আবরার ইবনে সেহাব, সৈয়দ মোহাম্মদ কুতুবউদ্দিন রাসেল, সৈয়দ আব্দুল্লাহ আল নোমান, মীর জসীম উদ্দীন, শরীফ নেজামী, অধ্যাপক শফিউল গণি প্রমুখ। এছাড়াও শানে গাউছুলআজম মাইজভাণ্ডারী ফোরামের সদস্যবৃন্দ, আঞ্জুমানে মোত্তাবেয়ীনে গাউছে মাইজভাণ্ডারীর কেন্দ্র, জেলা, উপজেলা বিভিন্ন দায়রা ও শাখা সংগঠনের খাদেমানবৃন্দ, মাইজভাণ্ডারী ঘরানার আলেম, লেখক ও গবেষকবৃন্দ, মাইজভাণ্ডারী আহমদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, হাইওয়ে পুলিশ, সমাজ প্রতিনিধি, এলাকাবাসীসহ আশেক, ভক্ত, জায়েরীন ও সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ। বাদ মাগরিব হতে এলাকাবাসী ও মেহমানদের মাঝে তাবারুক বিতরণ করা হয়। চাহারম শরীফের সমস্ত আনুষ্ঠানিকতা সুন্দরভাবে সম্পন্ন হওয়ায় সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন শাহজাদা সৈয়দ হোসেইন রাইফ নুরুল ইসলাম রুবাব মাইজভাণ্ডারী (মা.)। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।