ইসলাম শান্তির ধর্ম। জাহেলী যুগের মারামারি হানাহানি খুন–খারাবিসহ সকল অমানিশা দূর করতে মানবতার মুক্তির মহান কাণ্ডারী হযরত মুহাম্মদ (দ.) এ ধরায় আগমন করেছেন। মহানবীর আনীত মহাগ্রন্থ আল কুরআনের দিকনির্দেশনা যুগে যুগে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করেছে। মুসলিম উম্মাহ কুরআন সুন্নাহর শিক্ষা থেকে দূরে সরে যাওয়ায় বিশ্বব্যাপী লাঞ্ছিত হচ্ছে। শান্তির সমাজ বিনির্মাণ করতে হলে কুরআন সুন্নাহর অনুশাসন প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই।
ফতেয়াবাদ ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) উদযাপন কমিটি এবং ইসলামী ছাত্রসেনা ১২নং চিকনদন্ডী ও ১নং দক্ষিণ পাহাড়তলী ওয়ার্ড শাখার যৌথ ব্যবস্থাপনায় ফতেয়াবাদ আদর্শ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় ময়দানে আয়োজিত দুই দিনব্যাপী ৪৩ তম ঐতিহাসিক সুন্নি কনফারেন্সে বক্তারা উপর্যুক্ত মন্তব্য করেন। ফতেয়াবাদ আদর্শ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান মাওলানা হযরত মাওলানা মুহাম্মদ সাইফুল আলম ফতেয়াবাদীর সভাপতিত্বে ও মুহাম্মদ ইমদাদুল ইসলামের সঞ্চালনায় ১ম দিবসে প্রধান অতিথি ছিলেন দরবারে হাশেমীয়া আলীয়া দরবার শরীফের সাজ্জাদানশীন আল্লামা কাযী মুহাম্মদ আবুল ইরফান হাশেমী মুনঈমী। প্রধান আলোচক ছিলেন আল্লামা উসমান গণি সালেহী। সম্মনিত আলোচক ছিলেন আল্লামা মুহাম্মদ হাসান রেজা আল কাদেরী, মুফতি মাওলানা আসাদুজ্জামান, মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুন নবী হক্কানী। উদ্বোধক ছিলেন ফতেয়াবাদ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মুহাম্মদ উল্লাহ ফারুকী।
বক্তব্য রাখেন মাওলানা কাজী মুহাম্মদ হারুন চৌধুরী, মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মদ মফজল আলম, মুহাম্মদ শহীদুল ইসলাম, মুফতি মাওলানা রফিকুল ইসলাম নেজামী, মাওলানা কাজী নুরুল আবসার কাদেরী, মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মদ ইসমাইল, মাওলানা হাসান আলী, মাওলানা ফোরকান, মুহাম্মদ আনোয়ারুল আলম, এস এম হাসান মাসুদ মেম্বার, মুহাম্মদ আলী ফারুক চৌধুরী, মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন, মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, মুহাম্মদ শওকত আলী, মুহাম্মদ আজিম মেম্বার, মুহাম্মদ লোকমান হাকীম, মুহাম্মদ এমরান, মুহাম্মদ আবু নাজেম, মুহাম্মদ উসমান গণি, মুহাম্মদ জানে আলম, কাজী আসাদুজ্জামান, মুহাম্মদ হাসান ফিরোজ প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।