রাদিয়া প্রকাশন আয়োজিত প্রথম সাহিত্যাসরে বক্তারা বলেন, লেখালেখি নিয়ে যত আলোচনা হবে, ততই ভালো; তাতে লেখার ও লেখকের ভালো-মন্দ প্রকাশ্য হবে। লেখকরা লিখবেন তাদের চিন্তাভাবনা, সমাজনিরীক্ষণ, ইতিহাসজ্ঞান, কালচেতনা ও শৈলীবৈশিষ্ট্য- এরকম অনেক কিছুর প্রতিফলন ঘটিয়ে। তারা পাঠকের পেছনে ছুটবেন না। পাঠকই লেখার পেছনে ছুটবেন। তাঁরা বলেন, সাহিত্যে এখন প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে চমৎকারভাবে। তবে সংস্কৃতির গভীর থেকে শক্তি গ্রহণ না করতে পারলে অতি-উন্নত প্রযুক্তি দিয়েও আমাদের কোনো অভাব পূরণ হবে না।
গত ১৯ জুন চট্টগ্রাম একাডেমির ফয়েজ নুরনাহার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সাহিত্যাসরে সভাপতিত্ব করেন দৈনিক আজাদীর সহযোগী সম্পাদক রাশেদ রউফ। এতে আলোচক ছিলেন শিল্পশৈলী সম্পাদক নেছার আহমদ, স্বকালের পরিচালক অরুণ শীল, শৈলী সাহিত্য বুলেটিনের সম্পাদক আজিজ রাহমান। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক গোফরান উদ্দীন টিটু। কবিতা পাঠ, কথামালা ও গানে অংশ নেন আবু মুসা চৌধুরী, বদরুননেসা সাজু, মিলন বনিক, জসিমউদ্দিন খান, রূপক কুমার রক্ষিত, গৌতম কানুনগো, তসলিম খাঁ, বিচিত্রা সেন, কাকলী দাশ গুপ্ত, কাঞ্চনা চক্রবর্তী, সৈয়দা সেলিমা আক্তার, সোমা মুৎসুদ্দি, সুব্রত বড়ুয়া, কাসেম আলী রানা, সজল দাশ, জেবারুত সাফিনা, মিনহাজুল ইসলাম মাসুম, শামীম ফাতেমা মুন্নী, এম কামাল উদ্দীন, মোঃ সাহেদুল ইসলাম, শামসুল আরেফীন, সৈয়দা ডালিয়া, জয়নুল আবেদীন, কুতুবউদ্দিন বখতেয়ার, শিপ্রা দাশ, সুবর্ণা দাশ মুনমুন, নান্টু বড়ুয়া, তারিফা হায়দার, মর্জিনা হক চৌধুরী পপি, শিব প্রসাদ, সুলতানা নিলুফা, মিজানুর রহমান শামীম, হামিমা জামিল রুমা, রুহি প্রমুখ।