কওমি মাদ্রাসার ছাত্রদের ‘লাশের উপর ভর করে’ হেফাজতে ইসলাম রাষ্ট্রক্ষমতা নিতে চেয়েছিল বলে দাবি করেছেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। তিনি জানান, কওমি মাদরাসার ছাত্রদের মাধ্যমে সংঘাতের পরিস্থিতি তৈরি করে সরকারকে বিশ্ববাসীর কাছে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করেছিল। দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতেই হেফাজতে ইসলামের নেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শিক্ষা উপমন্ত্রী বলেন, করোনাকালে দুর্যোগের মধ্যে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা যখন সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে, তখন বিএনপি-জামায়াত আর হেফাজতে ইসলাম মিলে ক্ষমতা পরিবর্তনের খেলায় মেতেছে। কিছু এতিম শিশুকে ভুল বুঝিয়ে হাতে লাঠি দিয়ে সংঘাতে নামিয়ে দিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরীর জিইসি মোড়স্থ একটি কমিউনিটি সেন্টারে মহিউদ্দিন চৌধুরী স্মৃতি সংসদের উদ্যোগে দলীয় নেতা কর্মীদের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
নগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও চউক বোর্ড সদস্য এম আর আজিমের সভাপতিত্বে ও নগর যুবলীগ নেতা শওকত উল্লাহ সোহেল এবং নগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি একরামুল হক রাসেলের যৌথ পরিচালনায় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন চসিক প্যানেল মেয়র ১৫নং বাগমনিরাম ওয়ার্ড কাউন্সিলর গিয়াস উদ্দীন, সাবেক যুবনেতা ও পাহাড়তলী আওয়ামী লীগ নেতা সরওয়ার মোরশেদ কচি, চকবাজার থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া রাসেল, নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কাজী আলমগীর, নগর যুবলীগ আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সিনিয়র সদস্য আসহাব জাহেদ চৌধুরী রসুল, নগর ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল আলম মিয়া, নগর ছাত্রলীগের সাবেক ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ফজলুল কবির সোহেল, ফরুখ আহমদ রিপন, নগর ছাত্রলীগের সাবেক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক রাশেদুল আজিম রাসেল, ওমরগণি এমইএস বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রসংসদের এজিএস আকবর আলী আকাশ, নগর ছাত্রলীগের সাবেক নেতা ওসমান গণি আলমগীর, হাজী মোহাম্মদ ইব্রাহীম, মেজবাহ উদ্দীন মোরশেদ, মোসলেহ উদ্দীন আহমেদ শিবলী, কফিল উদ্দিন আহমেদ, এন মোহাম্মদ রনি প্রমুখ।












