সবার জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে নগরীর লালদীঘি পার্ক। শুক্রবার সকালে পার্কটি সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত ঘোষণা করেন চসিক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন। এ সময় তিনি বলেন, লালদীঘি একটি দৃষ্টিনন্দন বিনোদন কেন্দ্র। এমন কোনো চট্টগ্রামবাসী নেই, যারা এই পার্কে একবারও যাননি। ১৯৩৯ সালে জমিদার রায় বাহাদুর রাজ কুমার এই দীঘি ও পার্কের গোড়াপত্তন করেন। ইমারতে ঠাসা নগরীতে লালদীঘি পার্ক সবুজ বনে টলমলে জলে এক টুকরো ভূস্বর্গ বলেও মন্তব্য করেন সুজন।
চসিক প্রশাসক বলেন, সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী প্রতীকি মূল্যে লালদীঘি পার্ক চসিকের মালিকানায় নিয়ে আসেন। পরে দীঘি ও পার্কটি আরো নান্দনিক করে তোলা হয়। এই পার্কে অনেকে প্রাতঃ ও বৈকালিক ভ্রমণ করেন। প্রাসঙ্গিক কারণে এতদিন এটা সর্বসাধারণের জন্য উম্মুক্ত ছিল না। এ সময় লালদীঘিতে শিশু-কিশোরদের সাঁতার শেখার জন্য পুলসহ চারপাশে ওয়াকওয়ে নির্মাণ করার ঘোষণা দেন সুজন।
চসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক, প্রশাসকের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, প্রধান পরিকল্পনাবিদ স্থপতি এ কে এম রেজাউল করিম, নির্বাহী প্রকৌশলী ফরহাদুল আলম, অতিরিক্ত প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মো. মোরশেদুল আলম চৌধুরী, বন ও বস্তি উন্নয়ন কর্মকর্তা মঈনুল হোসেন আলী চৌধুরী প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।