চট্টগ্রাম–১১ (বন্দর পতেঙ্গা) আসনে মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এম এ লতিফ এমপি।
চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক প্রেসিডেন্ট এম এ লতিফ এমপি পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছেন ব্যবসা। শিক্ষাগত ডিপ্লোমা ইন লেদার টেকনোলজি (জার্মানি)।
এম এ লতিফ বছরে ৭৫ লাখ, ৪২ হাজার ২৮২ টাকা আয় করেন এবং ২২ লাখ ৮৬ হাজার ৮৪০ টাকা ব্যয় করেন। আয়ের ক্ষেত্রে এম এ লতিফ কৃষি খাত থেকে বছরে ১৯ লাখ ১৫ হাজার ৮৪৭ টাকা। ব্যবসা থেকে বছরে আয় দেখিয়েছেন ২০ লাখ ৭২ হাজার ৩৪৪ টাকা। শেয়ার থেকে আয় করেছেন ২ হাজার ৩৬৫ টাকা। চাকরি এবং সম্মানি বাবদ আয় করেছেন ২৫ লাখ ৩৫ হাজার ৩১৫ টাকা। অন্যান্য খাত থেকে আয় করেছেন ৯ লাখ ৫৬ হাজার ৪১১ টাকা। এম এ লতিফের নগদ টাকা রয়েছে ২ কোটি ৩৭ লাখ ৯০ হাজার ৮৬১ টাকা। স্ত্রীর নামে রয়েছে ৫২ লাখ ১৯ হাজার ২৩০ টাকা। ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তার জমাকৃত টাকার পরিমাণ ৪২ লাখ ৪২ হাজার ৬২৩ টাকা, স্ত্রীর নামে জমা রয়েছে ৭৮ লাখ ৪৪ হাজার ৪৫৭ টাকা। নিজের নামে বন্ড ঋণপত্র এবং শেয়ার রয়েছে ৮ লাখ ৪৬ হাজার ৬৫০ টাকা। স্ত্রীর নামে রয়েছে ৪৪ লাখ ৭৩ হাজার ৩২৫ টাকা। এম এ লতিফের গাড়ি রয়েছে ৭ লাখ ৫ হাজার ২৫০ টাকার।
নিজের নামে স্বর্ণ রয়েছে ৪৫ হাজার টাকার। স্ত্রীর নামে স্বর্ণ ও মূল্যবান ধাতু ও পাথরনির্মিত অলংকার রয়েছে ৫ হাজার টাকার। নিজের নামে ৭৮ হাজার টাকা এবং স্ত্রীর নামে ৮০ হাজার টাকার ইলেক্ট্রনিঙ সামগ্রী রয়েছে। আসবাবপত্র রয়েছে নিজ নামে ২৫ হাজার টাকার এবং স্ত্রীর নামে ৩০ হাজার টাকার। তিনি ঋণ প্রদান এবং গাড়ি ক্রয়ের জন্য অগ্রিম হিসেবে প্রদান করেছেন ২ কোটি ৭৫ লাখ ১৪ হাজার ৩২২ টাকা।