রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক পাচ্ছেন সিএমপি কমিশনার

আইজিপি ব্যাজ ১২ জনের

| সোমবার , ২৮ এপ্রিল, ২০২৫ at ১০:৪২ পূর্বাহ্ণ

প্রশংসনীয় ও ভালো কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ এ বছর চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) ১২ কর্মকর্তা ও সদস্য পাচ্ছেন ‘আইজিপি’স এক্সেমপ্ল্যারি গুড সার্ভিসেস ব্যাজ’ (আইজি ব্যাজ)।

আসন্ন পুলিশ সপ্তাহে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স প্যারেড গ্রাউন্ডে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. বাহারুল আলম তাদের হাতে এ ব্যাজ পরিয়ে দেবেন। একই অনুষ্ঠানে সিএমপি কমিশনার হাসিব আজিজ পাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম)।

রোববার পুলিশ সদর দপ্তরের ডিআইজি (কনফিডেনশিয়াল) মো. কামরুল আহসান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

সিএমপি থেকে আইজিপি ব্যাজপ্রাপ্তরা হলেন:
পাঁচলাইশ থানার ওসি মোহাম্মদ সোলাইমান, চান্দগাঁও থানার ওসি মো. আফতাব উদ্দিন, পাহাড়তলী থানার ওসি মো. বাবুল আজাদ, কোতোয়ালী থানার ওসি মো. আব্দুল করিম, কোতোয়ালী থানার ওসি (তদন্ত) মো. রুবেল আফ্রাদ, ডবলমুরিং থানাধীন আগ্রাবাদ পুলিশ ফাঁড়ির এসআই আহলাদ ইবনে জামিল, এসআই মো. জিয়া উল হক, কনস্টেবল মো. জাকির হোসেন, কনস্টেবল রানা হামিদ, সিএমপি উত্তর জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) মো. জাহাংগীর, সিএমপি সোয়াট টিমের এএসআই দেওয়ান মো. হোসেন এবং কনস্টেবল মোহাম্মদ ইমরান।

জানা গেছে, ২০২৪ সালের ১১ জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময়ের দৃষ্টান্তমূলক ও প্রশংসনীয় কর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ এসব পুলিশ সদস্যকে “পুলিশ ফোর্স এক্সেমপ্ল্যারি গুড সার্ভিস ব্যাজ-২০২৪” প্রদান করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী, ব্যাজপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যদের আগামী ৩০ এপ্রিল (বুধবার) সকাল ৯টায় রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স প্যারেড গ্রাউন্ডে ওয়ার্কিং ইউনিফর্ম পরিধান করে হাজির হতে অনুরোধ করা হয়েছে।

উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড ফোর্স)-এর সঙ্গে সমন্বয় করতে বলা হয়েছে। পুলিশ পরিদর্শক ও তদুর্ধ্ব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের সামার টিউনিক (রিবন ও ভেলক্রোসহ) এবং অন্যান্যদের প্যারেড উপযোগী উত্তম পোশাক (বাম পকেটের একটু উপরে ভেলক্রোসহ) সঙ্গে আনতে বলা হয়েছে।

যেসব পুলিশ সদস্য ইতোমধ্যে অন্য ইউনিটে বদলি হয়েছেন, তাদের বর্তমান ইউনিটকে অবহিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে প্যারেড গ্রাউন্ডে অংশগ্রহণের জন্য পুলিশ সুপার ও তদুর্ধ্ব কর্মকর্তাদের সরকারি গাড়ি ব্যবহারের অনুমতিও প্রদান করা হয়েছে।

পূর্ববর্তী নিবন্ধদুকড়িবালা দেবী : স্বাধীনতা সংগ্রামী এক মহীয়সী নারী
পরবর্তী নিবন্ধরক্ত জোগাড়ে হতাশা, অথচ রক্ত সংরক্ষণে অনীহা