সীতাকুণ্ডে গণমানুষের নেতা ছিলেন সাবেক এমপি এবিএম আবুল কাসেম। তিনি ছিলেন রাজনীতির পাঠশালার শিক্ষক। রাজনৈতিক নেতা কর্মী থেকে শুরু করে সর্বস্তরের মানুষের আস্তার প্রতীক ছিলেন তিনি। সীতাকুণ্ডবাসী এখনো কাসেম মাস্টারের শূন্যতা এখনো অনুভব করছে, যা পূরণ হবার নয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও প্যানেল স্পিকার আবুল কাসেম মাস্টারের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকীতে গতকাল আয়োজিত স্মরণ সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
শুক্রবর সকাল থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসেন সর্বস্তরের মানুষ। আবুল কাসেম চট্টগ্রাম–৪ সংসদীয় আসনের দুই বার নির্বাচিত এমপি ও উপজেলা আওয়ামীলীগের আমৃত্যু সভাপতি ছিলেন। স্মৃতির প্রতি সম্মান জানিয়ে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বিভিন্ন শ্রেণির পেশার মানুষ তাঁর কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন। মৃত্যুবাষির্কী উপলক্ষ্যে ছলিমপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে অয়োজন করা হয় স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল। স্মরণ সভায় সভায় বক্তব্য রাখেন, মরহুম এবিএম আবুল কাশেমের ভাই একেএম জাফরউল্লাহ, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ সদস্য আ ম ম দিলসাদ, অধ্যাপক নিছার আহম্মেদ মঞ্জু, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মো. শাহাজাহান, ইউপি চেয়ারম্যান এইচ এম তাজুল ইসলাম নিজামী, ছাদাকাত উল্লাহ মিয়াজি, মোরশেদ হোসেন চৌধুরী, মনির আহমেদ, সালাহউদ্দিন আজিজ, এডভোকেট ভবতোষ নাথ, আবেদীন আল মামুন, কাজী গোলাম মহিউদ্দিন, পৌর কাউন্সিলর বদিউল আলম জসিম, শফিউল আলম চৌধুরী মুরাদ, এডভোকেট ফজলে করিম চৌধুরী, আরিফুল আলম রাজু, আবদুস সালাম, সাব্বির আহমেদ চৌধুরী প্রমুখ।











