দিকহারা নাবিক– চেয়ে দেখো মৎস্যকন্যা,
তোমাকে টেনে নিয়ে যায়, পল্টুনের কাছে।
ঝড় থেমে গেছে, আলোর ছটা জাগায়
মোহনার দমকা স্পর্শে।
আবিষ্কার করতে পারো রূপান্তরিত ছায়ায়,
আত্নপাঠের ধ্যানে।
ক্লান্ত ধারাপাত কষ্টের উরু বেয়ে,
ঘন সর পড়ুক গাঙচিলের মেলায়।
ব্যথার বুদ বুদ শূন্যতার গর্জনে –
অলৌকিক অনুবাদে।
বিশ্বাসের মিহিন সেলাই নদীর ধমনীতে মন্ত্র জপে
পাতা ঝড়ে গিয়ে ডেকে আনে বাসন্তীর হাওয়া।
সৃষ্টির তাঁত ঘর জেগেছে পাখিদের গানে।
আলো এসেছে সূর্যের আহবানে।
মোরগ ডাকে শুধু নিকানো মেঘের অধরে।
এসো যাপন হবে আজ আদিম উৎসবে।