মেডিকেল সনদ, ডিএনএ পরীক্ষার রিপোর্ট ও ফরেনসিক রিপোর্টের জন্য ৯৬৫টি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন আটকে আছে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রামের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) মো. রবিউল আলম। গতকাল বুধবার চট্টগ্রাম সিএমএম কোর্টের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত পুলিশ–ম্যাজিস্ট্রেসি কনফারেন্সে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। দ্রুততম সময়ের মেডিকেল সনদ, ডিএনএ পরীক্ষার রিপোর্ট ও ফরেনসিক রিপোর্ট দাখিল করতে তিনি সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।
কনফারেন্সে প্রধান অতিথি ছিলেন মহানগর দায়রা জজ জেবুননেছা। আরও উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা আফরোজ চৌধুরী, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট মনীষা মহাজনসহ চট্টগ্রাম সিএমএম কোর্টে কর্মরত ম্যাজিস্ট্রেটরা। উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর দুলাল চন্দ্র দেবনাথ। কনফারেন্সে জেলা প্রশাসন, পিবিআই, সিআইডি, ডিবি, ট্যুরিস্ট পুলিশ, শিল্পাঞ্চল পুলিশ, কারা প্রশাসন, স্বাস্থ্য ও ফরেনসিক মেডিসিন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, পরিবেশ অধিদপ্তর, বিটিসিএল ও সমাজ সেবা অধিদপ্তরের প্রতনিধি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মহানগর দায়রা জজ জেবুননেছা মামলার তদন্তে শুধুমাত্র আসামির দোষ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির উপর নির্ভর না করে তদন্তে তথ্য–প্রযুক্তি ব্যবহারের উপর গুরুত্বারোপ করেন। কনফারেন্সে অংশীজনদের আদালতে সাক্ষী উপস্থাপন, সাক্ষীদের নিরাপত্তা, তদন্ত ও বিচারকাজে বিদ্যমান নানান প্রতিবন্ধকতা এবং এর কার্যকর সমাধান নিয়ে আলোচনা করেন।