যাচ্ছে ছুটে মেঘের মেয়ে
তার পিছু নেয় হাওয়া,বলছে ডেকে,
ও মেঘ, তোমার হয়নি নাওয়া খাওয়া?
মুখটা কেমন ধূলোট ধূলোট
চোখের পাতায় কালো,
ও মেঘ, তোমায় বাসতো কি কেউ ভালো?
থমকে দাঁড়ায় হঠাৎই মেঘ হেসে
বললো,দেখো, ঈশান কোণে রংধনুটার শেষে।
তারও পুবে, কাজল মেঘের একচালাটা ফেলে
সন্ধ্যা হলেই চাঁদ সেখানে জ্যোৎস্না ধরে মেলে।
এগিয়ে দু’পা আরও
এক তলা এক মেঘের বাড়ি দেখতে তুমি পারো।
সুয্যি ডোবার পর, সেখানটাতে জলের খাটে ঘুমোয় মেঘের বর।
ঘুম যখনই টুটে,শিয়রে তার রুপোর থালায় রক্তকমল ফুটে।
রক্তকমল দিয়েই আমার ভরায় ফুলের ঢালি
আমিই যে ভাই ফুলতোলা মেঘ, মেঘের দেশের মালী।