গ্রামের মানুষগুলো শহরে ছুটে এসেছেন ব্যবসা বাণিজ্য ও কর্মস্থলে। শহরে এসে অনেকই জলাবদ্ধতায় আটকা পড়েছেন নানা জায়গায়। নগরীর মুরাদপুর মোড় গোলচত্বর, ক্রসিং এলাকায় নানা জায়গায় থেকে আসা মানুষগুলো ব্যবসা বাণিজ্যে ও কর্মস্থলে কোমর পানিতে ঝুঁকি নিয়ে ছুটে যেতে দেখা যায়। জলাবদ্ধতায় আটকা পড়েছে ফ্লাইওভারের উপরে–নীচে অনেক যানবাহন। নগরবাসীর ক্ষয়–ক্ষতি হয়েছে অপূরণীয়। রোববার ভোরে প্রবল বর্ষণের ফলে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। নগরবাসী মনে করেন, ৪ বছরেও নালার কাজ সম্পন্ন না হওয়ায় এ ক্ষয়–ক্ষতি। কয়েক বছর ধরে নালা বড় করার কাজ করার ফলে নগরবাসীকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। এখন কাজ প্রায় শেষ হওয়ার পথে, তবুও মুক্তি মিলেনি নগরবাসীর। পূর্বেও মীর্জাখাল, চশমা খালের মতো বড় বড় খালগুলোতে পাহাড়ি ঢলে আসা কাদামাটিতে ভর্তি হয়ে থাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিতো। নালা বড় করা হলেও বৃষ্টিপাতের পরে পাহাড়ি ঢলে আসা কাদামাটিগুলো সরিয়ে নেয়ার বিষয়ে সচেতন থাকলে ও নালার উপর যে ব্রিজ ও ব্রিজগুলোর মাঝখানে যে দেয়াল দেয়া হয়েছে সে দেয়ালে পানির স্রোতে আসা আটকা পড়া আবর্জনাগুলো সরিয়ে নিলে পানি চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হবে না। এতে মুক্তি মিলবে নগরবাসীর।
কাজী ইব্রাহিম সেলিম
মুরাদপুর, চট্টগ্রাম